এই সমস্যাটি হাইপারঅ্যাকিউসিস (Hyperacusis) নামেও পরিচিত। এ অবস্থায়
ব্যক্তি পূর্বের তুলনায় কানে বেশ তীব্রভাবে শুনতে পায়। এছাড়াও উচ্চ ও কম
কম্পাংকের শব্দ শুনতে পায়।
কারণ
এই সমস্যাটি ৫০,০০০ জন ব্যক্তির মধ্যে একজনের হয়ে থাকে। এটি যেকোনো বয়সে
হতে পারে। এক কানে বা উভয় কানেই এটি দেখা যেতে পারে। এটি কোনো জন্মগত
কারণে হয় না। অন্যান্য যেসব কারণে এই লক্ষণ দেখা যেতে পারে সেগুলো হলোঃ
মাথায় কোনো প্রকার আঘাত পেলে।
বিষাক্ত কোনো পদার্থের কারণে কানের ক্ষতি হলে।
লাইম ডিজিজ থাকলে।
অন্তঃকর্ণে ভাইরাল ইনফেকশন হলে।
টেম্পোরোম্যান্ডিবুলার জয়েন্ট সিন্ড্রোম বা টি-এম-জে থাকলে।
এছাড়াও যেসব নিউরোলোজিক বা স্নায়বিক কারণে এই লক্ষণ দেখা যায় সেগুলো হলোঃ
লিঙ্গঃ পুরুষদের মধ্যে এই লক্ষণ দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা ৩ গুণ কম। মহিলাদের মধ্যে এই লক্ষণ দেখা দেওয়ার গড়পড়তা সম্ভাবনা রয়েছে।
জাতিঃ
কৃষ্ণাঙ্গদের মধ্যে এই লক্ষণ দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা ১ গুণ কম। শ্বেতাঙ্গদের
মধ্যে এই লক্ষণ দেখা দেওয়ার গড়পড়তা সম্ভাবনা রয়েছে। হিস্প্যানিকদের মধ্যে
এই লক্ষণ দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা ২৬ গুণ। অন্যান্য জাতিদের মধ্যে এই লক্ষণ
দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা ৯ গুণ কম।