চিকিৎসকেরা এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের নিম্নলিখিত ঔষধগুলি গ্রহণ করার পরামর্শদিয়ে থাকেন:
adrenaline | amiloride hydrochloride |
amlodipine | bisoprolol |
captopril | carvedilol |
digoxin | dobutamine hydrochloride |
enalapril maleate | frusemide |
glyceryl trinitrate | hydrochlorothiazide |
indapamide | isosorbide dinitrate |
isosorbide mononitrate | losartan potassium |
metoprolol tartrate | nifedipine |
ramipril | sodium nitroprusside |
spironolactone | valsartan |
warfarin sodium |
চিকিৎসকেরা এই রোগে আক্রান্ত
ব্যক্তিদের নিম্নলিখিত টেস্টগুলি করার পরামর্শদিয়ে থাকেন:
আর্টেরিয়াল ব্লাড গ্যাসেস (এ-বি-জি-এস) (Arterial blood gases (ABGs)) |
ব্লাড গ্লুকোজ, ফাস্টিং (Blood Glucose, Fasting) |
ব্লাড ইউরিয়া নাইট্রোজেন, বি-ইউ-এন (Blood Urea Nitrogen, BUN) |
ইলেক্ট্রোলাইটস, সেরাম (Electrolytes, serum) |
লিভার ফাংশন টেস্ট (Liver function tests) |
সি-বি-সি (কমপ্লিট ব্লাড কাউন্ট) (CBC, Complete Blood Count) |
ইকো কার্ডিওগ্রাম ২ডি (Echo cardiogram 2D) |
ইলেক্ট্রোকার্ডিওগ্রাম (ই-সি-জি) (Electrocardiogram, ECG) |
এক্স-রে, চেস্ট পি-এ ভিউ (X-ray, Chest P/A view) |
ইউরিন এনালাইসিস (Urinalysis) |
প্রো-বি-এন-পি (proBNP) |
উত্তরঃ হার্ট ফেইলিয়র একটি গুরুতর ও ক্রনিক রোগ, যা ধীরে ধীরে আরো খারাপের দিকে যেতে থাকে। এমনকি এর কারণে রোগীর মৃত্যুও হতে পারে। তবে একবার হার্ট ফেইলিয়রের পর রোগীর অবস্থা আরো খারাপ হচ্ছে কি না, তা নিশ্চিতভাবে বলা যায় না। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে অবস্থার অবনতি হওয়ার আগেও এর লক্ষণগুলোর মধ্যে কোনো পরিবর্তন আসে না। প্রায় কয়েক মাসের জন্য লক্ষণগুলি একই অবস্থায় থাকে। আবার কখনো কখনো এই লক্ষণগুলি খুব দ্রুত পরিবর্তন হতে থাকে এবং এ অবস্থায় হার্ট অ্যাটাক, ফুসফুসে ইনফেকশন বা হৃৎস্পন্দন অস্বাভাবিক হয়ে যেতে পারে।
উত্তরঃ অধিকাংশ ব্যক্তি কয়েক দিন পরই ছোটখাট কাজ করতে পারে, তবে ভারী কোনো কাজ করতে পারে না। অধিক শারীরিক পরিশ্রম প্রয়োজন এমন কাজ হার্ট ফেইলিয়রের পর এড়িয়ে চলা উচিত। তবে বসে থেকে যেসব কাজ করা সম্ভব সেগুলি করা যেতে পারে। হার্ট ফেইলিয়র যদি মারাত্মক না হয় তবে সামান্য হাঁটাচলা বা দাঁড়িয়ে থেকেও কাজ করা যেতে পারে। কর্মক্ষমতা পুনরায় স্বাভাবিক পর্যায়ে নিয়ে আসার জন্য নিয়মিত ব্যায়াম ও স্ট্রেস টেস্ট করা প্রয়োজন।