চিকিৎসকেরা এই রোগাক্রান্ত ব্যক্তিদের নিম্নের ঔষধগুলো দিয়ে থাকেনঃ
glibenclamide | gliclazide |
glimepiride | insulin |
metformin hydrochloride | pioglitazone hydrochloride |
rosiglitazone | sitagliptin |
linagliptin |
চিকিৎসকেরা এই রোগাক্রান্ত ব্যক্তিদের নিম্নের টেস্টগুলো দিয়ে থাকেনঃ
ব্লাড গ্লুকোজ, আফটার মিল (Blood Glucose, After meal) |
ব্লাড গ্লুকোজ, ফাস্টিং (Blood Glucose, Fasting) |
ব্লাড গ্লুকোজ, র্যান্ডম (Blood Glucose, Random) |
এইচ-বি-এ-ওয়ান-সি (HbA1c) |
লিপিড প্রোফাইল (Lipid profile) |
ও-জি-টি-টি (OGTT) |
এস-জি-ও-টি / এ-এস-টি (SGOT/AST) |
এস-জি-পি-টি/ এ-এল-টি (SGPT/ALT) |
ইউরিন এনালাইসিস (Urinalysis) |
ক্রিয়েটিনিন, সেরাম (Creatinine, Serum) |
কিডনী ফাংশন টেস্ট (Kidney function test) |
উত্তরঃ ডায়াবেটিস আক্রান্ত রোগীকে অবশ্যই নিজের খাদ্যাভ্যাসের প্রতি বিশেষ যত্ন নিতে হবে। প্রতিদিন খাবারের তালিকায় ফলমূল, শাকসবজি, চর্বিহীন মাংস, মাছ, শস্যদানা থেকে প্রাপ্ত কার্বোহাইড্রেট, চর্বিহীন দুগ্ধজাতীয় খাবার থাকতে হবে। এছাড়া প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হবে। একই সাথে চিনিযুক্ত পানীয়, সোডা, ও মিষ্টিজাতীয় খাবার ও ফাস্টফুড এড়িয়ে চলতে হবে।
নিয়মিত অনুশীলন ও ব্যায়াম করার মাধ্যমে খুব সহজে ওজন ও ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। তাই ডায়াবেটিস আক্রান্ত রোগীর প্রতিদিন নিয়মিত ব্যায়াম করা উচিত। নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম উচ্চ রক্তচাপ ও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে ও দুশ্চিন্তা কমাতে সাহায্য করে। এর ফলে রোগীর ঘুমের ক্ষেত্রেও সুবিধা হয়।
উত্তরঃ রক্তে সুগারের পরিমাণ অতিমাত্রায় কমে যাওয়া একটি মেডিকেল ইমার্জেন্সি। এ অবস্থায় রোগীর মৃত্যুও হতে পারে। রক্তে সুগারের পরিমাণ কমে গেলে সর্বপ্রথম রোগীকে চিনি বা মিষ্টিজাতীয় খাবার দিতে হবে। কোনো অবস্থাতে রোগীকে ডায়েট ড্রিংক দেওয়া যাবে না, কেননা এসব ড্রিংকে কোনো রকম চিনি ব্যবহার করা হয় না।