চিকিৎসকেরা এই রোগাক্রান্ত ব্যাক্তিদের নিম্নলিখিত ঔষধগুলো দিয়ে থাকেনঃ
amoxycillin | clarithromycin |
esomeprazole | famotidine |
lansoprazole | metronidazole |
misoprostol | omeprazole |
rabeprazole | ranitidine |
sucralfate | tetracycline |
bismuth subsalicylate |
চিকিৎসকেরা এই রোগাক্রান্ত ব্যাক্তিদের নিম্নলিখিত টেস্টগুলো দিয়ে থাকেনঃ
লিভার ফাংশন টেস্ট (Liver function tests) |
সি-বি-সি (কমপ্লিট ব্লাড কাউন্ট) (CBC, Complete Blood Count) |
এন্ডোস্কপি ওফ আপার জি-আই (Endoscopy of Upper GI) |
সিরাম এমাইলেজ (Serum amylase) |
সিরাম লাইপেজ (Serum lipase) |
ইউরিয়া ব্র্যাথ টেষ্ট (urea breath test) |
গ্যাষ্ট্রিন লেভেল, সেরাম (Gastrin level, serum) |
বায়োপসি (Biopsy) |
সিক্রেটিন সিমুলেশন টেষ্ট (Secretin Stimulation Test) |
উত্তরঃ ইউরিএজ এনজাইম পাকস্থলির এসিডিক পরিবেশে হেলিকোব্যাক্টার পাইলরি ব্যাক্টেরিয়াকে সন্নিবেশ করে রাখতে গুরুত্ত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ব্যাক্টেরিয়ার উপরিতলে এবং সাইটোপ্লাজমে এই এনজাইম সহজেই দেখতে পাওয়া যায়। এই ইউরিএজ ইউরিয়াকে ভেঙ্গে অ্যামোনিয়া এবং বাইকার্বনেট উৎপাদন করে। উৎপন্ন অ্যামোনিয়া পাকস্থলীর এসিডকে প্রশমিত করে ফেলে। এই প্রক্রিয়া হেলিকোব্যাক্টর পাইলরিকে একত্রিত রাখতে সহায়তা করলেও গ্যাস্ট্রিক এপিথেলিয়াল কোষের জন্য ক্ষতিকারক।
উত্তরঃ হেলিকোব্যাক্টার পাইলরি ইনফেকশনের ব্যাপকতা আর্থ-সামাজিক অবস্থা এবং সময়ের সাথে সম্পর্কিত। নিম্ন আর্থ-সামাজিক অবস্থা ইনফেকশনের প্রবণতা বৃদ্ধি করে। উন্নয়নশীল দেশগুলোতে শিশু এবং প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে ইনফেকশন সাধারণত বেশি পরিলক্ষিত হয়। উন্নত দেশগুলোতে হেলিকোব্যাক্টার পাইলরি আক্রান্তদের অনুপাত কমে গেছে, এবং গ্য্যাস্ট্রিক , ডিওডেনাল আলসার ও পাকস্থলি আলসার আজকাল কম পরিলক্ষিত হয়।
উত্তরঃ পাকস্থলি এবং ডিওডেনামের গায়ে ক্ষত অথবা রক্তনালী ক্ষতিগ্রস্তের ফলে রক্ত ক্ষরণ এবং পাকস্থলি নালীর গতিপথ বাধাগ্রস্থ হলে হেলিকোব্যাক্টর পাইলরি ইনফেকশনের লক্ষণ দেখা দিতে পারে। পাকস্থলিতে তীব্র, হঠাৎ এবং অসহনীয় ব্যথা অনুভব, রক্তযুক্ত বা কালো পায়খানা এবং রক্তবমি এ রোগেরপ্রধান লক্ষণ।