উত্তরঃ প্রচণ্ড ব্যথাসহ তলপেট ফুলে যাওয়া হল এ্যাবডোমিনাল হার্নিইয়ার সাধারণ লক্ষণ। এটি সবচেয়ে বেশি হয় নাভী, কুঁচকি, পূর্বে অপারেশন হয়েছে এমন স্থান এবং মধ্যচ্ছদায়। ইনভেসিভ ল্যাপারোস্কোপিক অপারেশনের মাধ্যমে এর থেকে আরোগ্য লাভ করা যায় এবং খুব জলদি কাজে ফিরে যাওয়া যায়।
উত্তরঃ তলপেটকে সাপোর্ট দেওয়ার জন্য নির্দিষ্ট কিছু পোশাক ব্যবহার করা যায়, যা দিয়ে এ্যাবডোমিনাল হার্নিয়া্র কিছু লক্ষণ থেকে সাময়িক আরাম পাওয়া যায়। তবে এর অভ্যন্তরীণ অসুস্থতা থেকে সম্পুর্ণ আরোগ্য লাভ করা যায় না। এক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিৎ।
উত্তরঃ এ্যাবডোমিনাল হার্নিইয়া হলে তলপেট ফোলা ছাড়াও ঐ স্থানে টান বা চুলকানি অনুভুত হয়ে থাকে। লক্ষণগুলোর অবস্থা আরও খারাপ হতে পারে যদি কাশি বা ভারী বস্তু তোলার জন্য ঐ স্থানে টান লাগে।