চিকিৎসকেরা এই রোগাক্রান্ত ব্যক্তিদের নিম্নের ঔষধগুলো দিয়ে থাকেনঃ
carbamazepine | clobazam |
lamotrigine | levetiracetam |
phenobarbital sodium | phenytoin |
ezogabine | ethosuximide |
চিকিৎসকেরা এই রোগাক্রান্ত ব্যক্তিদের নিম্নের টেস্টগুলো দিয়ে থাকেনঃ
লাম্বার পাংচার (এল-পি) (Lumber Puncture (LP)) |
সিটি স্ক্যান অফ হেড (CT scan of head) |
ইলেক্ট্রোকার্ডিওগ্রাম (ই-সি-জি) (Electrocardiogram, ECG) |
ইলেক্ট্রোএনসেফালোগ্রাম (ই-ই-জি) (Electroencephalogram (EEG)) |
ম্যাগনেটিক রেজোনেন্স ইমেজিং (এম-আর-আই) (Magnetic resonance imaging (MRI)) |
টক্সিকোলজি স্ক্রিন (Toxicology screen) |
উত্তরঃ ৬০ শতাংশ মৃগী রোগ একটিমাত্র ঔষধ দ্বারা নিয়ন্ত্রন করা যায়। এ রোগের ২০ শতাংশ একাধিক ঔষধ দ্বারা নিয়ন্ত্রন করা হয়ে থাকে এবং ১০ শতাংশ নিয়ন্ত্রন করা হয় অপারেশনের মাধ্যমে। কিন্তু এর এক অংশ কোনো ধরণের ঔষধ বা অপারেশনের সাহায্যে নিয়ন্ত্রন করা যায় না যাকে ইন্ট্রাক্টেবল এপিলেপ্সি বলা হয় এবং এর পরিমাণ ১০ শতাংশেরও কম। তবে চিকিৎসা ক্ষেত্রে বিভিন্ন অগ্রগতির ফলে ইন্ট্রাক্টেবল এপিলেপ্সির পরিমাণ দিন দিন কমে আসছে।
উত্তরঃ মৃগী রোগ বিভিন্ন প্রকারের হয়ে থাকে। কোনো ব্যক্তির বংশধরদের মধ্যে এ রোগ দেখা না গেলেও তার এই রোগ হওয়ার ঝুঁকি থেকে যায়।