জন্মের পর প্রথম কয়েক বছর পর্যন্ত শিশুর শারীরিক ও মানসিক বৃদ্ধি স্বাভাবিকভাবে হয়। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে এই বিকাশ স্বাভাবিকভাবে হতে দেখা যায় না। শিশুর এই সমস্যা কোন নির্দিষ্ট রোগের আওতায় পড়ে না। শিশুর ওজন ও শারীরিক বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয় উপাদান হলো ক্যালরি। যেসব নবজাতক ও শিশুরা প্রয়োজনীয় ক্যালরি গ্রহণ করতে পারে না তাদের মধ্যে এই সমস্যা বেশি দেখা যায়। জন্মের পর প্রথম বছরে শিশুর মানসিক বিকাশ সবচেয়ে বেশি হয়ে থাকে। এই সময়ে পর্যাপ্ত পুষ্টির অভাবে শিশুর এই বৃদ্ধি মারাত্নক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
হার্ট ও ফুসফুসের বিভিন্ন রোগ যেমন- হার্ট ফেইলর (Heart failure), অ্যাজমা (Asthma), কঞ্জেনিটাল হার্ট অর লাং ডিফেক্টস (Congenital heart or lung defects)
এন্ডোক্রাইন ডিজিজ- ডায়াবেটিস, পিটুইটারি বা থায়রয়েড গ্ল্যান্ড ডি্জঅর্ডার
এইচ-আই-ভি বা টক্সোপ্লাজমোসিস
ফেটাল অ্যালকোহল সিন্ড্রোম
লেড পয়জনিং
পারিবারিক ও সামাজিক কারণঃ
সঠিক পুষ্টির অভাব, নিয়মিত খাবার না খাওয়া, বুকের দুধ খেতে অসুবিধা, মা-বাবার দাম্পত্য কলহের মধ্যে থাকা, শিশু শারীরিক নির্যাতনের শিকার হলে শিশুর শারীরিক ও মানসিক বিকাশ ব্যাহত হয়।
যারা ঝুঁকির মধ্যে আছে
লিঙ্গঃ মহিলাদের মধ্যে এই লক্ষণ দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা ১ গুণ কম। পুরুষদের মধ্যে এই লক্ষণ দেখা দেওয়ার গড়পড়তা সম্ভাবনা রয়েছে।
জাতিঃ হিস্প্যানিকদের মধ্যে এই লক্ষণ দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা ১ গুণ কম। শ্বেতাঙ্গ, কৃষ্ণাঙ্গ ও অন্যান্য জাতিদের মধ্যে এই লক্ষণ দেখা দেওয়ার গড়পড়তা সম্ভাবনা রয়েছে।