চিকিৎসকেরা এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের নিম্নলিখিত ঔষধগুলি গ্রহণ করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন:
immunoglobulin | phenobarbital sodium |
চিকিৎসকেরা এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের নিম্নলিখিত টেস্টগুলি করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন:
অ্যালবুমিন (Albumin) |
আর্টেরিয়াল ব্লাড গ্যাসেস (এ-বি-জি-এস) (Arterial blood gases (ABGs)) |
ব্লাড গ্রুপ এন্ড আর-এইচ (Blood Group & Rh) |
লিভার ফাংশন টেস্ট (Liver function tests) |
সি-বি-সি (কমপ্লিট ব্লাড কাউন্ট) (CBC, Complete Blood Count) |
এইচ-বি% (হিমোগ্লোবিন) (HB% (Haemoglobin)) |
পি-বি-এফ (পেরিফেরাল ব্লাড ফিল্ম) (PBF (Peripheral Blood Film)) |
রেটিকুলোসাইট কাউন্ট (Reticulocyte count) |
থাইরয়েড ফাংশন টেষ্ট (Thyroid function test) |
ইউ-এস-জি ইউ/এ (USG U/A) |
ফটো থেরাপি (Photo Therapy) |
উত্তরঃ প্রতিটি মানুষের রক্তে বিলিরুবিন থাকে এবং এটি লিভারের মাধ্যমে শরীর থেকে অপসারিত হয় । গর্ভাবস্থায় মায়ের লিভারের মাধ্যমে শিশুর শরীর থেকে বিলিরুবিন অপসারিত হয়। নবজাতকের জন্মের পরে তাদের লিভার বিলিরুবিন অপসারণ করতে কিছু দিন সময় নেয়। এই কারণে অধিকাংশ নবজাতকের জন্মের পরে জন্ডিস হয়ে থাকে।
উত্তরঃ অধিকাংশ ক্ষেত্রে নবজাতকের জন্ডিস ক্ষতিকর হয় না। খুব কম ক্ষেত্রেই বিলিরুবিনের মাত্রা বেড়ে যাওয়ার কারণে শিশুর মস্তিষ্কের ক্ষতি হয়। এই কারণে সদ্য নবজাতকের জন্ডিস আছে কিনা তা পরীক্ষা করে দেখতে হবে এবং বিলিরুবিনের উচ্চ মাত্রা কমানোর জন্য চিকিৎসা করতে হবে।