এ অবস্থায় ব্যক্তির মাথার ত্বকের গঠন ও বর্ণ পরিবর্তিত হয়ে যায়, ত্বক খসখসে
হয়ে পড়ে, ত্বক হতে রক্ত পড়ে এবং পিণ্ড দেখা যায়। বিভিন্ন শারীরিক সমস্যার
কারণে মাথার চুল পড়ে যায় এবং ত্বকে র্যাশ দেখা যায়। ত্বকের এই সমস্যা
জন্মগত কোনো কারণ, পুষ্টির অভাব কিংবা ইনফেকশনের কারণে হয়ে থাকে। তবে ঠিক
কি কারণে এই সমস্যা হচ্ছে তার উপর এর চিকিৎসা নির্ভর করে।
সেবোরিক অ্যাকজিমা (Seborrheic eczema), সোরিয়াসিস (Psoriasis), গুড়াকৃমি
(Ringworm), স্ক্লেরোডার্মা (Scleroderma), ইটো সিন্ড্রোম (Ito syndrome),
লেইশম্যনিয়াসিস (Leishmaniasis ) প্রভৃতি কারণে মাথার ত্বকে র্যাশ হওয়ার
সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়। এছাড়াও উঁকুনের সমস্যা, মাথায় কোনো ধরনের আঘাত পাওয়ার
কারণেও মাথার ত্বকে এই সমস্যা হতে পারে।
যারা ঝুঁকির মধ্যে আছে
লিঙ্গঃ পুরুষদের মধ্যে এই লক্ষণ দেখা দেওয়ার গড়পড়তা সম্ভাবনা রয়েছে। মহিলাদের মধ্যে এই লক্ষণ দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা ১ গুণ কম।
জাতিঃ
শ্বেতাঙ্গ ও কৃষ্ণাঙ্গদের মধ্যে এই লক্ষণ দেখা দেওয়ার গড়পড়তা সম্ভাবনা
রয়েছে। হিস্প্যানিক ও অন্যান্য জাতিদের মধ্যে এই লক্ষণ দেখা দেওয়ার
সম্ভাবনা ১ গুণ কম।
উত্তরঃ রোদের কারণে শিশুদের দেহে রক্ত সঞ্চালনের গতি বেড়ে যায় এবং
ঘর্মগ্রন্থির কার্যকারীতা বৃদ্ধি পায়। যার কারণে র্যাশ বা পিম্পল হতে
পারে। এই কারণে রোদে গেলে শিশুকে রোদ থেকে রক্ষা করার জন্য কাপড় বা তোয়ালে
দিয়ে ঢেকে রাখতে হবে।
হেলথ টিপস্
সঠিক চিকিৎসার মাধ্যমে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। অনেক সময়
র্যাশের কারণে চুল পড়ে যায়। মেডিকেশনের ব্যবহারে চুল খুব দ্রুত বা খুব
ধীরে গজাতে পারে। চুল খুব ধীরে গজালে উইগ ব্যবহার করা যেতে পারে।
ইনফেকশনের কারণে এই সমস্যা হলে তা চিকিৎসার মাধ্যমে সেরে উঠে।