চিকিৎসকেরা এই রোগাক্রান্ত ব্যক্তিদের নিম্নের ঔষধগুলো দিয়ে থাকেনঃ
betamethasone dipropionate, topical | clindamycin phosphate, topical |
cloxacillin | fluticasone propionate, topical |
hydrocortisone acetate, topical | hydroxyzine hydrochloride |
ketoconazole, topical | diphenhydramine |
চিকিৎসকেরা এই রোগাক্রান্ত ব্যক্তিদের নিম্নের টেস্টগুলো দিয়ে থাকেনঃ
বায়োপসি (Biopsy) |
উন্ড ম্যানেজমেন্ট (Wound care management) |
স্কিন স্ক্র্যপিং এম/ই ফর ফাঙ্গাস (skin scrapings M/E for fungus) |
উত্তরঃ গর্ভাবস্থায় নির্দিষ্ট কিছু চর্মরোগ দেখা দেয়। তবে এটি এ্যাকজিমার প্রধান কারণ নয়।
উত্তরঃ এ্যাকজিমা এ্যালার্জি ও এ্যাজমার সমগোত্রীয় রোগ, যা এই দুটি রোগের মতই বংশগত কারণে হতে পারে। তবে শুধুমাত্র বংশগত কারণেই এটি হয় না। যদি কোনো বস্তু বা পদার্থের প্রতি এ্যালার্জি থাকে তবে এগুলোর সংস্পর্শে আসলেই এ্যালার্জি ও এ্যাজমার মতই এ্যাকজিমার ক্ষেত্রেও একই ধরণের র্যাশ বা ফুসকুড়ি দেখা দিতে পারে। এক্ষেত্রে ভাল ত্বক পরিষ্কারক দ্রব্য (Sensitive skin clesnser) ব্যবহার করতে হবে। অতিরিক্ত গরম পানিতে গোসল করা যাবে না এবং প্রতিদিন কমপক্ষে ৩ বার ভাল স্কিন লোশন (sensitive skin lotion) ব্যবহার করতে হবে।
উত্তরঃ হ্যাঁ, ত্বকের যেকোনো অংশেই এ্যাকজিমা হতে পারে।