ঠোঁটের স্বাভাবিক বর্ণ পরিবর্তিত হয়ে গেলে যেমন ঠোঁট ফ্যাকাসে হয়ে
গেলে, ঠোঁটে নীলচে ছোপ বা দাগ, লালচে ভাব বা জ্বালা-যন্ত্রণা এবং ঠোঁটে সাদা
প্লাকের সৃষ্টি হলে ঠোঁট অস্বাভাবিক বর্ণ ধারণ করে।
সুস্থ
ঠোঁটের বর্ণ লাল এবং ঠোঁটে আর্দ্রতা স্বাভাবিক থাকে। ঠোঁটের ফ্যাকাসে ভাব
কোনো গুরুতর সমস্যা নয়। তবে দেহের অন্য কোনো রোগের কারণেও ঠোঁট বিবর্ণ হতে
পারে। এ কারণে ঠোঁট ফ্যাকাসে হয়ে গেলে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।
রক্তস্বল্পতা
বা আয়রনের অভাবের কারণে ঠোঁট ফ্যাকাসে হয়ে যেতে পারে। আবার হৃৎপিণ্ড এবং
ফুসফুসের ত্রুটি বা থায়রয়েডের সমস্যার কারণেও এটি হতে পারে। সাধারণত ফ্যাকাসে
ভাব সমস্ত দেহেই দেখা যায়, তবে সবচেয়ে বেশি দেখা যায় ঠোঁটের চারপাশে এবং
মুখমণ্ডলে। ঠোঁটকে সবসময় আর্দ্র ও সুস্থ রাখা প্রয়োজন।
কারণ
সংশ্লিষ্ট লক্ষণসমূহ
এই
লক্ষণের সাথে অন্যান্য যেসকল লক্ষণ দেখা যেতে পারে সেগুলো হলো:
লিঙ্গ: পুরুষদের মধ্যে এই লক্ষণ দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা ১ গুণ কম। মহিলাদের মধ্যে এই লক্ষণ দেখা দেওয়ার গড়পড়তা সম্ভাবনা রয়েছে।
জাতি:
শ্বেতাঙ্গ ও কৃষ্ণাঙ্গদের মধ্যে এই লক্ষণ দেখা দেওয়ার গড়পড়তা সম্ভাবনা
রয়েছে। হিস্প্যানিকদের মধ্যে এই লক্ষণ দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা ২৯ গুণ এবং
অন্যান্য জাতিদের মধ্যে এই লক্ষণ দেখা যাওয়ার সম্ভাবনা ১০ গুণ কম।