বর্ণনা

পেনিস বা অন্ডকোষে ফুসকুড়ি হলে বা ফুলে গেলে অনেকেই মনে করেন যে, তার কোন ধরনের যৌনরোগ হয়েছে। কিন্তু অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এই সমস্যার ফলে কোনো ক্ষতি হয় না। এই সমস্যা ১০-২০% পুরুষের হয়ে থাকে।

কারণ

 বিভিন্ন কারণে এই লক্ষণ দেখা যেতে পারেঃ যেমন-

পুরুষ যৌনাঙ্গের ইনফেকশন (Male genitalia infection)	ফাইমোসিস (Phimosis)
অ্যাট্রোফি অফ দি করপাস ক্যাভারনোসাম (Atrophy of the corpus cavernosum)	মোলাস্কাম কন্টাজিওসাম (Molluscum contagiosum)
ভাইরাল ওয়ার্টস (Viral warts)

সংশ্লিষ্ট লক্ষণসমূহ

এই লক্ষণের সাথে অন্যান্য যেসকল লক্ষণ দেখা যেতে পারে সেগুলো হলোঃ

ত্বকের ফুসকুড়ি (Skin rash)	অস্বাভাবিক ত্বক (Abnormal appearing skin)
পুরুষাঙ্গে ব্যথা হওয়া (Penis pain)	হাঁটুতে ব্যথা (Knee pain)
পায়ের পাতায় শক্ত পিণ্ড বা চাকা দেখা দেওয়া (Foot or toe lump or mass)	অণ্ডথলিতে চাকা/পিণ্ড (Mass in scrotum)
পেনিস বা পুরুষাঙ্গে লালভাব দেখা দেওয়া (Penis redness)	তলপেটের নিচের দিকে ব্যথা হওয়া (Suprapubic pain)
মেজাজজনিত সমস্যা (Temper problems)	শুক্রাশয়ে ব্যথা হওয়া (Pain in testicles)
সাইনাসের ব্যথা (Painful sinuses)	মূত্রত্যাগের সময় ব্যথা হওয়া (Painful urination)

যারা ঝুঁকির মধ্যে আছে

লিঙ্গঃ পুরুষদের মধ্যে এই লক্ষণ দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা ২ গুণ বেশি।

জাতিঃ শ্বেতাঙ্গ ও হিস্প্যানিকদের মধ্যে এই লক্ষণ দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা ১ গুণ কম। অন্যান্য জাতিদের মধ্যে এই লক্ষণ দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা ২ গুণ কম। কৃষ্ণাঙ্গদের মধ্যে এই লক্ষণ দেখা দেওয়ার গড়পড়তা সম্ভাবনা রয়েছে।

হেলথ টিপস্‌

নিম্নলিখিত পন্থা অবলম্বন করে এই লক্ষণ প্রতিরোধ করা সম্ভবঃ

• যৌন মিলনের সময় কনডম ব্যবহার করতে হবে।
• যাদের বয়স ২৬ বছর বা এর নিচে তাদের প্যাপিলোমা ভাইরাসের ভ্যাকসিন দিতে হবে।
• কায়িক পরিশ্রম করতে হবে।
• চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ খেতে হবে।
• পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে।
• মানসিক সুস্থতার উপর লক্ষ্য রাখতে হবে।
• ধূমপান করা যাবে না।
• মদ্যপান করা যাবে না।