মেজাজজনিত সমস্যা (Temper problems)

শেয়ার করুন

বর্ণনা

এই অবস্থায় ব্যক্তি কারণ কিংবা অকারণে হঠাৎ করেই রেগে যায়, হতাশ হয়ে পড়ে বা বিরক্তিবোধ করে।

কারণ

বিভিন্ন কারণে এই লক্ষণ দেখা যেতে পারেঃ যেমন-

বিষণ্নতা (Depression) সিজোফ্রেনিয়া (Schizophrenia)
ব্যক্তিত্বের ব্যাধি (Personality disorder) পোস্ট ট্রমাটিক স্ট্রেস ডিজঅর্ডার (Post-traumatic stress disorder)
অটিজম (Autism) বাইপোলার ডিজঅর্ডার (Bipolar disorder)
সিকেল সেল অ্যানিমিয়া (Sickle cell anemia) অ্যাট্রোফি অফ দি করপাস ক্যাভারনোসাম (Atrophy of the corpus cavernosum)
মারিজুয়ানা অ্যাবিউজ (Marijuana abuse) নিউরোসিস (Neurosis)
কনডাক্ট ডিজঅর্ডার (Conduct disorder) ডেভলপমেন্টাল ডিজঅ্যাবিলিটি (Developmental disability)
ডিজথাইমিক ডিজঅর্ডার (Dysthymic disorder) প্রাইমারী ইমিউনোডেফিসিয়েন্সি (Primary immunodeficiency)
নারকোলেপসি (Narcolepsy) ফরেন বডি ইন দি গ্যাস্ট্রোইন্টেস্টাইনাল ট্র্যাক্ট (Foreign body in the gastrointestinal tract)
অ্যাস্পারজারস সিন্ড্রোম (Asperger's syndrome) টরেট সিন্ড্রোম (Tourette syndrome)
অ্যাটেনশন ডেফিসিট হাইপারঅ্যাক্টিভিটি ডিজঅর্ডার (এ-ডি-এইচ-ডি) (Attention deficit hyperactivity disorder (ADHD))

সংশ্লিষ্ট লক্ষণসমূহ

এই লক্ষণের সাথে অন্যান্য যেসকল লক্ষণ দেখা যেতে পারে সেগুলো হলোঃ

যারা ঝুঁকির মধ্যে আছে

লিঙ্গঃ পুরুষদের মধ্যে এই লক্ষণ দেখা দেওয়ার গড়পড়তা সম্ভাবনা রয়েছে। মহিলাদের মধ্যে এই লক্ষণ দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা ১ গুণ কম।

জাতিঃ কৃষ্ণাঙ্গ ও হিস্প্যানিকদের মধ্যে এই লক্ষণ দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা ১ গুণ কম। শ্বেতাঙ্গ ও অন্যান্য জাতিদের মধ্যে এই লক্ষণ দেখা দেওয়ার গড়পড়তা সম্ভাবনা রয়েছে। 

সাধারণ জিজ্ঞাসা

উত্তরঃ রাগ হলো মনোযোগ আকর্ষনের একটি উপায়। সাধারণত মানসিক বিপর্যয়ের কারণে মানুষ রেগে যায়। কখনও কখনও এই রাগ থেকে ব্যক্তি অনেক কিছু শিখতে পারে। তবে যদি রাগের কারণে ব্যক্তি নিজের বা অন্যের ক্ষতি করে তবে তা নেতিবাচক রুপ ধারণ করে।

হেলথ টিপস্‌

নিম্নলিখিত পন্থা অবলম্বন করে এই লক্ষণ প্রতিরোধ করা সম্ভবঃ

  • কোনো কিছু বলার আগে তা ভেবে বলতে হবে।
  • রাগ হলে তৎক্ষণাৎ কিছু না বলে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করতে হবে। তাহলে কিছুটা হলেও রাগ নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।
  • নিয়মিত অনুশীলন করতে হবে।
  • কি কারণে রাগ হচ্ছে তা বের করতে হবে।