চিকিৎসকেরা এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের নিম্নলিখিত ঔষধগুলো দিয়ে থাকেন:
aluminium hydroxide | esomeprazole |
famotidine | magnesium hydroxide |
metoclopramide | omeprazole |
pantoprazole | rabeprazole |
ranitidine |
চিকিৎসকেরা এই রোগাক্রান্ত ব্যাক্তিদের নিম্নলিখিত টেস্টগুলো দিয়ে থাকেনঃ
এন্ডোস্কপি ওফ আপার জি-আই (Endoscopy of Upper GI) |
ইলেক্ট্রোকার্ডিওগ্রাম (ই-সি-জি) (Electrocardiogram, ECG) |
ইসোফেজিয়াল মনোমেট্রি (Esophageal Manometry) |
পি-এইচ মনিটরিং (pH Monitoring) |
উত্তরঃ পেঁয়াজ, মেনথল, উচ্চ চর্বিযুক্ত খাবার এবং মদ্যপান পরিহার করতে হবে। ক্যাফেইনযুক্ত খাবার ও পানীয় (যেমন কফি, চা, কোমল পানীয় এবং চকলেট) বুকজ্বালা এবং গ্যাস্ট্রোইসোফেজিয়াল রিফ্লাক্স (GERD) এর প্রকোপ বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। টমেটো, টকজাতীয় ফল অথবা জুস থেকে প্রাপ্ত অতিরিক্ত এসিড অন্ননালীতে জ্বালাপোড়া সৃষ্টি করে। ধূমপান নিম্ন খাদ্যনালীর স্ফিংক্টার শিথিল করে বুকজ্বালাপোড়া এবং গ্যাস্ট্রোইসোফেজিয়াল রিফ্লাক্স (GERD) সৃষ্টি করে । খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তনের মাধ্যমেও রিফ্লাক্স নিয়ন্ত্রণ করা যেতে পারে। পরিমিত পরিমাণে খাবার খেতে হবে। খাবারের পর সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে থাকতে হবে। খাওয়ার দুই থেকে তিন ঘন্টা পর ঘুমাতে হবে এবং ঘুমানোর পূর্বে হালকা খাবার খাওয়ার অভ্যাস পরিহার করতে হবে।
উত্তরঃ যাদের খাদ্যনালীতে ক্রনিক GERD অথবা প্রদাহ থাকে তাদের খাদ্য নালীর নিম্ন স্তরে পরিবর্তন দেখা যায়। এ অবস্থাকে ব্যারেট’স ইসোফেগাস (Barrett's esophagus) বলে।