চিকিৎসকেরা এই রোগে আক্রান্ত
ব্যক্তিদের নিম্নলিখিত ঔষধগুলি গ্রহণ করার পরামর্শদিয়ে থাকেন:
cephradine | clindamycin phosphate |
metronidazole | penicillin |
চিকিৎসকেরা এই রোগে আক্রান্ত
ব্যক্তিদের নিম্নলিখিত টেস্টগুলি করার পরামর্শদিয়ে থাকেন:
ডেন্টাল প্রসিডিউরস (Dental procedures) |
উত্তর: গবেষণায় দেখা গেছে যে, দাঁত এবং মাড়ির রোগের কারণে অন্যান্য মারাত্মক স্বাস্থ্য সমস্যা দেখা দিতে পারে। যাদের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা ভালো তাদের মাড়ি থেকে এই ব্যাকটেরিয়া রক্তে প্রবাহিত হলেও কোন ক্ষতি করে না। কিন্তু কোনো কোনো ক্ষেত্রে এই অণুজীবগুলো থেকে স্ট্রোক বা হৃৎপিণ্ডে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে। মাড়ির সমস্যা থেকে ডায়াবেটিস রোগ আরও গুরুতর হতে পারে।
উত্তরঃ না, বয়স বাড়ার সাথে এ রোগের কোনো সম্পর্ক নেই। সঠিকভাবে দাঁতের যত্ন নিলে এবং নিয়মিত দন্ত চিকিৎসকের পরামর্শ নিলে পেরিওডেন্টাল ডিজিজ বয়সের সাথে সাথে কমানো সম্ভব।
উত্তরঃ গভীরভাবে দাঁত পরিষ্কার করতে দন্ত্য চিকিৎসক, পেরিওডেন্টিস্ট অথবা ডেণ্টাল হাইজিনিস্টরা (dental hygienist) স্কেলিং ও রুট প্ল্যানিং-এর মাধ্যমে প্লাক পরিষ্কার করে থাকেন। স্কেলিং বলতে মাড়ির গোড়া থেকে টারটার তুলে ফেলাকে বোঝায়। রুট প্ল্যানিং এর মাধ্যমে দাঁতের গোড়ার অমসৃণ দাগ যেখানে জীবাণু জমা হয়ে থাকে তা পরিষ্কার করা হয়, এবং এ রোগের জন্য দায়ী ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করা হয়।
উত্তরঃ এ রোগের চিকিৎসা করা না হলে দাঁত হারানোর সম্ভাবনা থাকে। মাড়ির রোগ থেকে বয়স্কদের দাঁত হারানোর সম্ভাবনা বেশি থাকে।