চিকিৎসকেরা এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের
নিম্নলিখিত ঔষধগুলি গ্রহণ করার পরামর্শদিয়ে থাকেন:
capecitabine | irinotecan hydrochloride |
oxaliplatin | 5-Fluorouracil |
cetuximab | ramucirumab |
চিকিৎসকেরা এই রোগে আক্রান্ত
ব্যক্তিদের নিম্নলিখিত টেস্টগুলি করার পরামর্শদিয়ে থাকেন:
ইলেক্ট্রোলাইটস, সেরাম (Electrolytes, serum) |
কিডনী ফাংশন টেস্ট (Kidney function test) |
লিভার ফাংশন টেস্ট (Liver function tests) |
সি-বি-সি (কমপ্লিট ব্লাড কাউন্ট) (CBC, Complete Blood Count) |
কোলোরেক্টাল রিসেকশন (Colorectal resection) |
সিটি স্ক্যান অ্যাবডোমেন (CT scan abdomen) |
ইলেক্ট্রোকার্ডিওগ্রাম (ই-সি-জি) (Electrocardiogram, ECG) |
ম্যাগনেটিক রেজোনেন্স ইমেজিং (এম-আর-আই) (Magnetic resonance imaging (MRI)) |
সি-ই-এ (CEA) |
পজিট্রন এমিশন টোমোগ্রাফি (Positron emission tomography, PET) |
উত্তরঃ কোলোনোস্কপি (Colonoscopy) এর সাহায্যে বৃহদান্ত্র (কোলন, মলাশয় ও মলদ্বার) এর ভিতরের স্তরগুলো সঠিকভাবে পরীক্ষা করা যায়। শরীরের অন্যান্য অংশে কোলোরেক্টাল ক্যান্সারের বিস্তার প্রতিরোধে কোলোনোস্কপি করা হয়। এই পরীক্ষার সাহায্যে ক্যান্সার সৃষ্টিকারী ইনফ্লামড টিস্যু, আলসার এবং পলিপ চিহ্নিত করা হয়। স্ক্রিনিং টেস্টের সাহায্যে প্রাথমিক পর্যায়ে ক্যান্সার ধরা পড়ে যার কারনে যথাযথভাবে এর চিকিৎসা করা সম্ভব হয় এবং সম্পূর্ণভাবে আরোগ্য লাভ করার সম্ভাবনাও বেড়ে যায়।
উত্তরঃ স্ক্রিনিং এর সাহায্যে কোনো রোগ লক্ষণ দেখানোর পূর্বেই তা নির্ণয় করা যায়। ক্যান্সার স্ক্রিনিং টেস্টের সাহায্যে প্রাথমিক পর্যায়ে ক্যান্সার ধরা পড়ে বা যেসকল পলিপের কারনে ক্যান্সার হতে পারে তা নির্ণিত হয় এবং তা অপারেশনের সাহায্যে অপসারণ করা যায়। প্রাথমিক পর্যায়ে ক্যান্সার ধরা পড়লে যথাযথভাবে এর চিকিৎসা করা সম্ভব হয়।