উ: এ ধরনের সমস্যা দেখা দিলে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া উচিৎ। পাঁজরের তরুণাস্থির কারণে এ ধরনের ব্যথা সৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া স্তনেও কোনো সমস্যা থাকতে পারে। এক্ষেত্রে ক্যালোস হওয়ার সম্ভাবনা কম।
উ: প্রথমত সাধারণ চিকিৎসক বা গাইনোকোলজিস্টের পরামর্শ নেওয়া উচিৎ। চিকিৎসকের স্তন পরীক্ষার ফলাফলের উপর ভিত্তি করে কিছু টেস্ট করা প্রয়োজন হতে পারে। স্তনের অনেক পিণ্ডই ক্ষতিকর নয়। তবুও কিছু ক্ষেত্রে বায়োপসি (biopsy) করার প্রয়োজন হতে পারে। ম্যামোগ্রাফি এবং/অথবা বায়োপসিতে আরও গুরুতর পরিবর্তন ধরা পড়লে ক্যান্সার সার্জন ও অনকোলজিস্টের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন।