উত্তর: অপারেশনের সাহায্যে অথবা রেডিয়েশন বা কেমোথেরাপির সাহায্যে এই রোগের চিকিৎসা করা হয়। আবার কখনও কখনও অপারেশন ও রেডিয়েশন থেরাপি দু'টির সাহায্যেই ক্যান্সার নিয়ন্ত্রণ করা হয়। তবে কোন পদ্ধতির সাহায্যে ক্যান্সার নিয়ন্ত্রণ করা হবে তা নির্ভর করে ক্যান্সারের অবস্থান ও পর্যায়ের উপর।
উত্তর: ক্যান্সার প্রথম পর্যায়ে ধরা পড়লে তা সম্পূর্ণরূপে ভালো হয়ে যায়। ক্ষতের আকার ছোট হলে ক্যান্সার ভালো হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। যেমন- ক্ষতের আকার যদি ২ সেমি এর কম হয় তাহলে ৬০-৮০% রোগীর অপারেশনের পর আরও পাঁচ বছর বেশি বাঁচার সম্ভাবনা থাকে।
উত্তরঃ ভিটামিন ডি-এর অভাব বেশি হলে রিকেটস হতে পারে যার ফলে হাড়ে মিনারেলের পরিমাণ কমে যায় এবং হাড় বিকৃত হতে দেখা যায়।
ভিটামিন-ডি এর মাত্রা কমে গেলে প্রথমে হাড়ে ব্যথা এবং মাংসপেশীতে দূর্বলতা দেখা যায়। অনেক সময় ভিটামিন ডি এর অভাবে কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজ (cardiovascular disease), কগনিটিভ ইম্পেইয়ারমেন্ট (cognitive impairment), শিশুদের হাঁপানি রোগ, ক্যান্সার, উচ্চরক্তচাপ, বিষণ্ণতা ও গ্লুকোজ ইন্টলারেন্স হতে পারে।