চিকিৎসকেরা এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের নিম্নলিখিত ঔষধগুলি গ্রহণ করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন:
cyproheptadine hydrochloride | ketoconazole |
octreotide acetate | oxaliplatin |
tamoxifen citrate |
চিকিৎসকেরা এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের নিম্নলিখিত টেস্টগুলি করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন:
বিলিরুবিন (Bilirubin total/direct/indirect) |
লিভার ফাংশন টেস্ট (Liver function tests) |
এ-পি-টি-টি (অ্যাক্টিভেটেড পারশিয়াল থ্রম্বোপ্লাস্টিন টাইম) (APTT (Activated Partial Thromboplastin time)) |
সি-বি-সি (কমপ্লিট ব্লাড কাউন্ট) (CBC, Complete Blood Count) |
পি-টি (প্রোথ্রম্বিন টাইম) (PT (Prothrombin time)) |
বায়োপসি অফ লিভার (Biopsy of liver) |
সিটি স্ক্যান অ্যাবডোমেন (CT scan abdomen) |
ম্যাগনেটিক রেজোনেন্স ইমেজিং (এম-আর-আই) (Magnetic resonance imaging (MRI)) |
এইচ-বি-এস-এ-জি (HBSAg) |
ইউ-এস-জি ইউ/এ (USG U/A) |
আলফা ফিটো প্রোটিন (Alpha Feto Protein) |
উত্তরঃ বিশ্বব্যাপী এই রোগের অবস্থান পঞ্চম। সাধারণত যখন এই ক্যান্সার গুরুতর আকার ধারণ করে তখন নির্ণয় করা সম্ভব হয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এটি নিরাময় হয় না। কারণ এর ফলে অধিকাংশ রোগীরই লিভারের কার্যকলাপ নষ্ট হয়ে যায় এবং এই রোগের চিকিৎসা পদ্ধতি রোগী সহ্য করতে পারে না। যাদের অপারেশন করা হয় তাদের বেঁচে থাকার সম্ভাবনা ৫০% এরও কম, তবে অধিকাংশ ক্ষেত্রে অপারেশনের পর রোগীরা ১ বছর বা তার চেয়েও কম বাঁচে।
উত্তর: সিরোসিস হলে লিভারের কোষ শুকিয়ে শক্ত হয়ে যায় এবং লিভার ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। নিম্নলিখিত পন্থা অবলম্বন করে এই রোগের ঝুঁকি কমানো যায়।