বর্ণনা

এই অবস্থায় ইনফেকশনের কারণে নাকের ভিতরে (ন্যাজাল ক্যানাল) ও আশেপাশে চুলকানি হয় এবং এর কারণে ঐ স্থান লাল হয়ে যায়।

কারণ

বিভিন্ন কারণে এই লক্ষণ দেখা যেতে পারেঃ যেমন-   

ইনজুরি টু দি ফেস (Injury to the face)	নাকে বাহ্যিক বস্তু (Foreign body in the nose)
ফ্র্যাকচার অফ দি ফ্যাসিয়াল বোনস (Fracture of the facial bones)

সংশ্লিষ্ট লক্ষণসমূহ

এই লক্ষণের সাথে অন্যান্য যেসকল লক্ষণ দেখা যেতে পারে সেগুলো হলোঃ

পায়ে পানি আসা (Peripheral edema)	নাক দিয়ে রক্ত পড়া (Nosebleed)
মুখমণ্ডলে ব্যথা (Facial pain)	অস্বাভাবিক ত্বক (Abnormal appearing skin)
নাক বদ্ধ হয়ে যাওয়া (Nasal congestion)	ঠোঁট ফুলে যাওয়া (Lip swelling)
কপাল ব্যথা (Frontal headache)	ব্রণ/পিমপল (Acne or pimples)
চোখ ফুলে যাওয়া (Swollen eye)	লসিকা গ্রন্থি ফুলে যাওয়া (Swollen lymph nodes)
শ্বাস-প্রশ্বাসের সময় অস্বাভাবিক শব্দ হওয়া (Abnormal breathing sounds)	অ্যালার্জিজনিত প্রতিক্রিয়া (Allergic reaction)

যারা ঝুঁকির মধ্যে আছে

লিঙ্গঃ মহিলাদের মধ্যে এই লক্ষণ দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা ১ গুণ কম। পুরুষদের মধ্যে এই লক্ষণ দেখা দেওয়ার গড়পড়তা সম্ভাবনা রয়েছে।

জাতিঃ অন্যান্য জাতিদের মধ্যে এই লক্ষণ দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা ১ গুণ কম। শ্বেতাঙ্গ, কৃষ্ণাঙ্গ ও হিস্প্যানিকদের মধ্যে এই লক্ষণ দেখা দেওয়ার গড়পড়তা সম্ভাবনা রয়েছে।

সাধারণ জিজ্ঞাসা

• (ক) জোরে চাপ দিয়ে নাক ঝাড়ার ফলে নাকের প্রদাহ কিরূপ আকার ধারণ করতে পারে?
• (খ) কিভাবে ন্যাজাল ইনফ্লামেশন নিয়ন্ত্রণ করা যায়?

উত্তরঃ জোরে জোরে নাক ঝাড়ার ফলে নাকের প্রদাহের উপর বিরূপ প্রভাব পড়ে। এর ফলে ইন্ট্র্যাক্রেনিয়াল চাপ বেড়ে যায় এবং ন্যাজাল কঙ্কা -এর ক্ষতি হয়।

উত্তরঃ নাকে প্রদাহ হওয়ার কারণ নির্ণয় করে এর চিকিৎসা করার মাধ্যমে এই লক্ষণ দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা কমানো সম্ভব। এই অবস্থায় অ্যালার্জি নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে, ধোঁয়া, পারফিউম থেকে দূরে থাকতে হবে।