চিকিৎসকেরা এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের নিম্নলিখিত ঔষধগুলি গ্রহণ করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন:
amoxycillin | amoxycillin + clavulanic acid |
azithromycin | beclomethasone dipropionate, nasal |
cefactor monohydrate | ceftazidime pentahydrate |
cefuroxime | ciprofloxacin |
clarithromycin | erythromycin |
gentamicin | imipenem |
ipratropium bromide, nasal | levofloxacin hemihydrate |
meropenem trihydrate | moxifloxacin |
oxymetazoline hydrochloride, nasal |
চিকিৎসকেরা এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের নিম্নলিখিত টেস্টগুলি করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন:
সি-বি-সি (কমপ্লিট ব্লাড কাউন্ট) (CBC, Complete Blood Count) |
ই-এস-আর (এরাইথ্রোসাইট সেডিমেন্টেশন রেট) (ESR, Erythrocyte Sedimentation Rate) |
বায়োপসি (Biopsy) |
ম্যাগনেটিক রেজোনেন্স ইমেজিং (এম-আর-আই) (Magnetic resonance imaging (MRI)) |
এক্স-রে, পি-এন-এস ও-এম বি/ভি (X-ray, PNS OM view) |
উত্তরঃ সাইনোসাইটিসের প্রাথমিক অবস্থায় এর লক্ষণসমুহ সাধারণ ঠান্ডার লক্ষণের মতই। আবদ্ধ নাক, নাক দিয়ে পানি পড়া, কাশি, গলা বসে যাওয়া, মুখমন্ডলে চাপ অনুভুত হওয়া প্রভৃতি। সাধারণত, ৭ থেকে ১৪ দিনের মধ্যে এই লক্ষণগুলো ভালো হয়ে যায়। যদি ভালো না হয় তবে বিভিন্ন চিকিৎসা যেমন, নাকের স্প্রে (nasal spray), নেজাল কোরটিকোস্টেরোয়েডস (nasal corticosteroids), ব্যাথা উপশমকারী ঔষধ এবং প্রয়োজন অনুযায়ী অ্যান্টিবায়োটিক ঔষধ ।
উত্তরঃ সাইনাস ইনফেকশন সাধারণত নিজেই বাড়তে থাকে, নিম্নলিখিত লক্ষণগুলো থাকলে ডাক্তারের কাছে যেতে হবেঃ
১.শরীরের তাপমাত্রা ১০০.৪(৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস) ডিগ্রি ফারেনহাইটের বেশী হলে।
২.লক্ষণগুলো ১০ দিনের বেশী স্থায়ী হলে।
৩.সাইনাসে ঘন ঘন প্রদাহ হলে।
৪.ঔষধ ব্যবহারের ফলেও এটি সহজে ভাল না হলে।
জ্বর এবং বর্ণহীন মিউকাস শ্লেষ্মার সাথে সাথে ক্রমাগত চাপ বা মাথা ব্যাথা অনুভুত হলে এবং যদি ঘাড় শক্ত হয়ে যায় বা চোখের কাছাকাছি ফুলে যায় তাহলে ডাক্তারের কাছে যেতে হবে। এসব লক্ষণ খুবই মারাত্মক অবস্থা নির্দেশ করে।
উত্তর: আমাদের শরীর স্বাভাবিকভাবেই মিউকাস উৎপাদন করে। যখন প্রদাহের জন্য নাসিকাপথ সরু হয়ে যায়, তখন মিউকাসের পরিবহনে ব্যাঘাত ঘটে এবং এর কারনে তা প্রায়ই আক্রান্ত হয়ে পড়ে। যদি অ্যান্টিবায়োটিক দ্বারা এটি ভাল না হয় তবে সাইনাসের অপারেশন করাতে হবে।