চিকিৎসকেরা এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের নিম্নলিখিত ঔষধগুলি গ্রহণ করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন:
folic acid | multvitamin + multimineral |
thiamine hydrochloride | ondansetron hydrochloride |
চিকিৎসকেরা এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের নিম্নলিখিত টেস্টগুলি করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন:
ইলেক্ট্রোলাইটস, সেরাম (Electrolytes, serum) |
কিডনী ফাংশন টেস্ট (Kidney function test) |
লিভার ফাংশন টেস্ট (Liver function tests) |
সি-বি-সি (কমপ্লিট ব্লাড কাউন্ট) (CBC, Complete Blood Count) |
সিটি স্ক্যান অফ হেড (CT scan of head) |
ইলেক্ট্রোকার্ডিওগ্রাম (ই-সি-জি) (Electrocardiogram, ECG) |
ইউরিন ড্রাগ স্ক্রিনিং (Urine drug screen) |
কগনিটিভ বিহেবিয়ার থেরাপী (Cognitive Behavior Therapy, CBT) |
উত্তরঃ হ্যাঁ, এর সমাধান আছে। পরামর্শ বা কাউন্সিলিং ও ঔষধ উভয়ই একজন ব্যক্তিকে মদ্যপান করা থেকে বিরত রাখতে পারে। এই চিকিৎসা অনেক ব্যক্তিকে মদ্যপান থেকে বিরত এবং নতুনভাবে জীবনকে স্বাভাবিক করতে সাহায্য করেছে।
উত্তরঃ এ্যালকোহলের প্রভাব বিভিন্ন বয়সের ব্যক্তিদের উপর বিভিন্ন হয়। বৃদ্ধদের উপর এর প্রভাব বেশি থাকে, যেসব বয়স্ক ব্যক্তি মদ্যপান করে তাদের বিভিন্ন সমস্যা হয় যেমন- চোখে দেখতে ও কানে শুনতে সমস্যা, কোনো কিছুর প্রতি সহজে প্রতিক্রিয়া দেখাতে না পারা এবং সহ্য ক্ষমতা কমে যাওয়া ইত্যাদি। এছাড়াও যেসব বয়স্ক ব্যক্তি মদ্যপান করে থাকে তাদের হঠাৎ মাথা ঘুরে পড়ে যাওয়া, দূর্ঘটনা বা অন্য কোনো ধরনের ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
তরুণদের তুলনায় বয়স্ক ব্যক্তিরা বিভিন্ন ধরনের ঔষধ পরিমানে বেশি খেয়ে থাকেন। কিছু কিছু ঔষধ অ্যালকোহলের সাথে অন্তঃপ্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করে যা এর বিষক্রিয়ার মাত্রা বৃদ্ধি করে। এছাড়াও অ্যালকোহলের জন্য বৃদ্ধদের আরও অনেক ধরনের সমস্যা হয়ে থাকে যেমন-উচ্চ রক্তচাপ, আলসার। এছাড়াও খুব অল্প পরিমানে মদ পান করলেও এদের নেশা অনুভূত হয়ে থাকে। তাই যদি কোনো ধরনের শারীরিক সমস্যা নাও থাকে তবুও এদের মদ পান না করাই ভাল।
উত্তরঃ পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, যারা পরিমিত পরিমানে মদ্যপান করে তাদের তুলনায় যারা মদ্যপান অতিরিক্ত পরিমানে করে তারা হার্টের অসুখে মৃত্যু বরন করার প্রবনতা বেশি। কম চর্বি বা তেল জাতীয় খাবার খেয়ে এবং নিয়মিত ব্যায়াম ও অনুশীলনের মাধ্যমেও হার্টের অসুখ থেকে নিজেকে রক্ষা করা যায়। আর যারা গর্ভবতী বা গর্ভবতী হতে চান তাদের জন্য মদ্যপান করা একদমই উচিৎ নয়।
আর যদি কেউ তারপরেও মদ পান করতে চায় তবে তা পরিমিত পরিমানে করতে হবে কারন মদ্যপানের ফলে হার্ট ফেইলর, স্ট্রোক এবং উচ্চ রক্তচাপ ও লিভার সিরোসিসের মত অন্যান্য সমস্যা হতে পারে।