যদি ইস্ট্রোজেন (ক্রিম,
ট্যাবলেট
বা রিং হিসেবে) সরাসরি যোনীর মধ্যে দেয়া হয়, তবে খুব জলদি এই রোগটি
ভাল হতে পারে। তবে সম্পুর্ণরূপে সেরে ওঠার জন্য ২ সপ্তাহ এটি ব্যবহার করতে হবে।
মুখ দিয়ে ইস্ট্রোজেন গ্রহন করলে যোনী টিস্যু পুনরায় গঠিত হতে ২ সপ্তাহের বেশি সময়
লাগে।
অ্যাট্রোপিক ভ্যাজাইনাইটিসের ফলে সাদা বা হলদেটে স্রাব দেখা দিতে পারে, তবে এইক্ষেত্রে স্বাধারনত চুলকানি এবং দূর্গন্ধ থাকে না। এই সমস্যার মূখ্য এবং প্রধান লক্ষন হচ্ছে যোনীর শুস্কতা ও যৌন মিলনের সময় ব্যাথা অনূভব করা। এই রোগের জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত চিকিৎসা হচ্ছে ইস্ট্রোজেন হরমোনের প্রয়োগ, যা ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে গ্রহন করতে হবে। তাছাড়া, যোনীতে ব্যবহারের জন্য লুব্রিক্যান্টস এবং ময়েশ্চেরাইজার রয়েছে যা ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়াই ব্যবহার করা যায়।
এটি রোগী কি পরিমানে অস্বস্তি বা ব্যাথা অনুভব করছে এবং যৌন মিলনের সময় রক্তপাত
হচ্ছে কিনা তার উপর নির্ভর করে। ভ্যাজাইনাল এ্যাট্রোফির কারনে যোনীতে লুব্রিকেশন
বা পিচ্ছিলতার অভাব দেখা দেয়, এর ফলে যৌন্ মিলনের সময় প্রচন্ড ব্যাথা
অনূভূত হতে পারে এবং এর সাথে ইনফেকশনেরও সম্ভাবনা থাকে।