চিকিৎসকেরা এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের নিম্নলিখিত ঔষধগুলি গ্রহণ করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন:
diclofenac sodium | ibuprofen |
indomethacin | ketorolac |
morphine sulphate | naproxen |
চিকিৎসকেরা এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের নিম্নলিখিত টেস্টগুলি করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন:
প্রেগনেন্সি টেস্ট, ইউরিন (Pregnancy test, Urine) |
সি-বি-সি (কমপ্লিট ব্লাড কাউন্ট) (CBC, Complete Blood Count) |
সি-এ-১২৫ (CA-125) |
ইউ-এস-জি-এল/এ (USG L/A) |
ইউরিন এনালাইসিস (Urinalysis) |
সারভাইকাল সোয়াব সি/এস (Cervical swab c/s) |
সারভাইকাল সোয়াব গ্রাম স্টেইন (Cervical swab gram stain) |
কালডোসেন্টেসিস (Culdocentesis) |
উত্তর: ডিম্বাশয়ে সিস্ট হওয়া খুব সাধারণ ও স্বাভাবিক এবং এটি Pelvis পরীক্ষা বা আল্ট্রাসাউন্ডের সাহায্যে সনাক্ত করা যায় এবং পরবর্তী টেস্টের আগেই এটি নিজে নিজেই ভালো হয়ে যায়। তবে যে সিস্টগুলো নিজে নিজে ভালো হয় না সেগুলোর জন্য যথাযথ চিকিৎসার প্রয়োজন। এ সিস্টগুলো কতটুকু ক্ষতিকর তা এগুলোর আকার, আকৃতি এবং মাসিক ও মেনোপজের বৈশিষ্ঠের উপর নির্ভর করে।
উত্তর: সাধারণত মাসিক হচ্ছে এমন অল্পবয়স্ক মেয়েদের ডিম্বাশয়ে সিস্ট হয়ে থাকে। এটি মাসিকের মাঝামাঝি সময়ে হয়ে থাকে। কোনো ধরনের উপসর্গ ছাড়াই অনেকের ডিম্বাশয়ে ক্ষুদ্রাকারের সিস্ট থাকতে পারে। আবার অনেকের তলপেটের ডান বা বাম পাশে হঠাৎ ব্যাথা হতে পারে। অনেকের খিঁচুনীর মত যন্ত্রনা অনুভূত হতে পারে। সিস্ট বড় হতে শুরু করলে অন্যান্য লক্ষণও দেখা দিতে পারে, যেমনঃ সিস্ট বেশি বড় হয়ে গেলে তলপেট ফুলে যায়।