চিকিৎসকেরা এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের নিম্নলিখিত ঔষধগুলি গ্রহণ করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন:
alprazolam | clonazepam |
diazepam | fluoxetine hydrochloride |
imipramine hydrochloride | lorazepam |
mirtazapine | paroxetine hydrochloride |
venlafaxine hydrochloride |
চিকিৎসকেরা এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের নিম্নলিখিত টেস্টগুলি করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন:
ব্লাড গ্লুকোজ, র্যান্ডম (Blood Glucose, Random) |
ইলেক্ট্রোলাইটস, সেরাম (Electrolytes, serum) |
ডি-ডাইমার (D-Dimer) |
এইচ-বি% (হিমোগ্লোবিন) (HB% (Haemoglobin)) |
টি-এস-এইচ (TSH) |
ইলেক্ট্রোকার্ডিওগ্রাম (ই-সি-জি) (Electrocardiogram, ECG) |
কগনিটিভ বিহেবিয়ার থেরাপী (Cognitive Behavior Therapy, CBT) |
উত্তর: আতঙ্কগ্রস্ততা্র চিকিৎসা না করা হলে আক্রান্ত ব্যক্তি মাস বা বছর ব্যাপী এই রোগে আক্রান্ত হতে পারে। সাধারণত আতঙ্কগ্রস্ততা্ যৌবনে শুরু হয়, তবে এর লক্ষণ পরেও দেখা দিতে পারে। এই রোগের ফলে যেসব জটিলতা দেখা দিতে পারে সেগুলি হলো: অযৌক্তিক ভয় বা ভীতি (ফোবিয়া), সামাজিক অনুষঙ্গ এড়িয়ে চলা, কর্মক্ষেত্রে সমস্যা, আত্মহত্যার প্রবণতা, অর্থনৈতিক সমস্যা ও মদ্যপান।
উত্তর: হ্যাঁ, আতঙ্কগ্রস্ততা্র কারণে আক্রান্ত ব্যক্তি মানসিকভাবে বিকল হযে পড়ে। তবে কিছু চিকিৎসার মাধ্যমে আতঙ্কগ্রস্ততা্ নিয়ন্ত্রণ করা যায়। আতঙ্কগ্রস্ততা্র লক্ষণকে অনেক সময় ভুল করে হার্ট অ্যাটাক বা অন্যান্য জীবনঘাতী রোগের লক্ষণ হিসেবে ধরা হয়। তাই আতঙ্কগ্রস্ততা্র লক্ষণ দেখা দিলে আক্রান্ত ব্যক্তির অন্য কোনো সমস্যা রয়েছে কিনা, তা পরীক্ষার মাধ্যমে নিশ্চিত করা হয়।