]চিকিৎসকেরা এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের নিম্নলিখিত ঔষধগুলি গ্রহণ করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন:
amoxycillin + clavulanic acid | ampicillin |
cefepime hydrochloride | cefotaxime |
ceftriaxone | cefuroxime |
ciprofloxacin | clindamycin hydrochloride |
gentamicin | imipenem |
meropenem trihydrate | metronidazole |
trimethoprim + sulfamethoxazole |
চিকিৎসকেরা এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের নিম্নলিখিত টেস্টগুলি করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন:
আর্টেরিয়াল ব্লাড গ্যাসেস (এ-বি-জি-এস) (Arterial blood gases (ABGs)) |
ইলেক্ট্রোলাইটস, সেরাম (Electrolytes, serum) |
এইচ-বি% (হিমোগ্লোবিন) (HB% (Haemoglobin)) |
পেরিটোনিয়াল ফ্লুইড গ্রাম স্টেইন (Peritoneal fluid gram stain) |
পেরিটোনিয়াল ফ্লুইড সাইটোলজি (Peritoneal fluid Cytology) |
উত্তর: হ্যাঁ, হতে পারে। পেরিটোনাইটিস বলতে পেরিটোনিয়ামের ইনফ্লামেশনকে (প্রদাহ) বোঝায়। পেরিটোনিয়ামে ইনফেকশনের কারণে এই রোগ দেখা দেয়, তবে ছিদ্রযুক্ত অ্যাপেনডিক্স, ছিদ্রযুক্ত অন্ত্র, গলব্ল্যাডারের ( gall bladder) সমস্যা বা অন্যান্য অঙ্গপ্রত্যঙ্গ থেকে অন্য কোনো উপাদান ছিদ্র করে অ্যাবডোমিনাল ক্যাভিটিতে প্রবেশ করলেও এই ইনফেকশন হতে পারে।
উত্তর: মূত্রাশয়ের ইনফেকশনের অন্যতম কারণ হল ই-কোলাই ( E-coli) নামক ব্যাকটেরিয়া, যা মূত্রনালী থেকে কিডনিতে ছড়িয়ে পড়ে পায়লোনফ্রাইটিস( pyelonephritis) নামক কিডনির মারাত্মক ইনফ্লামেশন সৃষ্টি করতে পারে। এর ফলে কিডনিতে এক ধরনের সংক্রামক তরল জমে। পরবর্তীতে ব্যাকটেরিয়া যদি রক্তে প্রবেশ করে তাহলে রক্ত দূষিত হতে পারে। ব্যাকটেরিয়া যদি কিডনি থেকে পেটে প্রবেশ করে তাহলে পেরিটোনাইটিস দেখা দেয়।