চিকিৎসকেরা এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের নিম্নলিখিত ঔষধগুলি গ্রহণ করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন:
amoxycillin | amoxycillin + clavulanic acid |
azithromycin | aztreonam |
benzyl penicillin | cefepime hydrochloride |
cefotaxime | ceftazidime pentahydrate |
ceftriaxone | cefuroxime |
ciprofloxacin | clarithromycin |
clindamycin hydrochloride | doxycycline |
gentamicin | hydrocortisone sodium succinate |
levofloxacin hemihydrate | linezolid |
meropenem trihydrate | moxifloxacin |
vancomycin hydrochloride |
চিকিৎসকেরা এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের নিম্নলিখিত টেস্টগুলি করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন:
আর্টেরিয়াল ব্লাড গ্যাসেস (এ-বি-জি-এস) (Arterial blood gases (ABGs)) |
ইলেক্ট্রোলাইটস, সেরাম (Electrolytes, serum) |
সি-বি-সি (কমপ্লিট ব্লাড কাউন্ট) (CBC, Complete Blood Count) |
ব্লাড কালচার (Blood culture) |
ব্রঙ্গোস্কপি এন্ড বায়োপসি অফ ব্রঙ্কাস (Bronchoscopy and biopsy of bronchus) |
এক্স-রে, চেস্ট পি-এ ভিউ (X-ray, Chest P/A view) |
স্পুটাম সি/এস (Sputum c/s) |
কর্টিসোল (Cortisol) |
উত্তর: নিউমোনিয়ার কারণে বেশ কিছু সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। নিউমোনিয়া সৃষ্টিকারী ইনফেকশন রক্তপ্রবাহেও ছড়িয়ে পড়তে পারে, যার কারণে সেপসিস (sepsis) দেখা দেয়। সেপসিস একটি মারাত্মক রোগ। এর কারণে রক্তাচাপ কমে যায় এবং শরীরের টিস্যুতে অক্সিজেন পৌঁছাতে পারে না। এছাড়া নিউমোনিয়ার কারণে ফুসফুসের টিস্যু এবং বুকে তরল জমা হয়, যাকে প্লিউরাল ইফিউশন (pleural effusion) বলে। যেসব জীবাণু নিউমোনিয়ার জন্য দায়ী সেগুলি প্লিউরাল ইফিউশনের তরলকেও সংক্রমিত করতে পারে, যাকে এমপায়েমা ( empyema) বলে। এছাড়া নিউমোনিয়ার কারণে ফুসফুস বা বায়ু চলাচলের পথে ফোড়া ( abscess) হওয়ার সম্ভাবন থাকে।
উত্তর: স্ট্রেপটোকক্কাস নিউমোনি ( Streptococcus pneumoniae) নামক ব্যাকটেরিয়া দ্বারা সৃষ্ট নিউমোনিয়ার টিকা রয়েছে। এই টিকা দুই প্রকার। একটি হল PPSV23, এটি নিউমোকক্কাল পলিস্যাকারাইড ভ্যাকসিন (pneumococcal polysaccharide vaccine), যা ব্যাকটেরিয়াটির ২৩টি প্রজাতির সংক্রমণ থেকে সুরক্ষা দেয়। আরেকটি হল PCV13, যা ব্যাকটেরিয়াটির ১৩টি প্রজাতির সংক্রমণ থেকে সুরক্ষা দেয়। এই টিকাগুলি সবক্ষেত্রে নিউমোকক্কাল নিউমোনিয়া (pneumococcal pneumonia) প্রতিরোধ করতে না পারলেও নিউমোনিয়া্র কারণে সৃষ্ট বিভিন্ন সমস্যা প্রতিরোধ করতে পারে।
উত্তর: অ্যান্টিবায়োটিক গ্রহণের ৩-৫ দিন পর বেশিরভাগ নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত ব্যক্তির অবস্থার উন্নতি ঘটতে থাকে, তবে কাশি ও ক্লান্তভাব এক মাস পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে। তবে যে সব রোগীর অবস্থা আশঙ্কাজনক, তাদের অবস্থার উন্নতি হতে আরও বেশি সময় লাগতে পারে।
নিউমোনিয়া অনেক ক্ষেত্রে প্রাণনাশকও হতে পারে। নিউমোনিয়ায় মারাত্মকভাবে আক্রান্ত যেসব রোগীদের ইনটেনসিভ কেয়ারে চিকিৎসা দেওয়া হয়, তাদের মধ্যে সাধারণত ৩০%-এর মৃত্যু হয়।