চিকিৎসকেরা এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের নিম্নলিখিত ঔষধগুলি গ্রহণ করার পরামর্শদিয়ে থাকেন:
azithromycin | cefixime trihydrate |
ceftriaxone | doxycycline |
erythromycin |
চিকিৎসকেরা এই রোগে আক্রান্ত
ব্যক্তিদের নিম্নলিখিত টেস্টগুলি করার পরামর্শদিয়ে থাকেন:
সি-বি-সি (কমপ্লিট ব্লাড কাউন্ট) (CBC, Complete Blood Count) |
ই-এস-আর (এরাইথ্রোসাইট সেডিমেন্টেশন রেট) (ESR, Erythrocyte Sedimentation Rate) |
নিউক্লিয়িক এসিড এমপ্লিফিকেশন টেষ্ট (Nucleic Acid Amplification Tests) |
কালচার এন্ড সেন্সিটিভিটি (Culture & Sensitivity) |
উত্তরঃ গনোরিয়া আক্রান্ত মায়ের অপরিণত শিশু প্রসব অথবা বারবার গর্ভপাত হতে পারে। প্রসবের সময় মা এর কাছ থেকে ইনফেকশন বাচ্চার শরীরে প্রবেশ করে। এর থেকে বাচ্চার অন্ধ্যত্ব, অস্থি সন্ধি/ঘাড়ে ইনফেকশন অথবা রক্তে প্রাণনাশক ইনফেকশন হতে পারে। গর্ভাবস্থায় গনোরিয়া শনাক্ত করা গেলে বাচ্চার এই ধরনের জটিলতা অনেকাংশে কমানো সম্ভব। সুচিকিৎসার জন্য গর্ভবতী মাকে অবশ্যই ডাক্তারের শরণাপণ্ণ হওয়া উচিৎ।
উত্তরঃ ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী সকল ঔষধ সেবনের সাত দিন পর যৌনমিলন শুরু করা যেতে পারে।
উত্তরঃ গনোরিয়ার চিকিৎসা করা না হলে পুরুষ এবং নারী উভয়ের স্বাস্থ্যের মারাত্মক ক্ষতি এবং স্থায়ী সমস্যা দেখা দিতে পারে। এর থেকে মহিলাদের পেলভিক ইনফ্লামেটরী ডিজিজ (PID) হতে পারে। পেলভিক ইনফ্লামেটরী ডিজিজ (PID) এর কিছু জটিলতা গুলো হলোঃ
পুরুষদের ক্ষেত্রে গনোরিয়ার কারনে অণ্ডকো্ষে্র নালীতে প্রচণ্ড ব্যথা হতে পারে। মাঝে মধ্যে এর চিকিৎসা করা না হলে রক্তে অথবা সন্ধিতে এ রোগ ছড়িয়ে যেতে পারে, এরকম অবস্থা জীবনের জন্য হুমকি সরূপ হতে পারে।
চিকিৎসা করা না হলে গনোরিয়া থেকে এইডস (AIDS) রোগের ঝুঁকি বেড়ে যেতে পারে। যারা অসুরক্ষিত যোনীপথ, পায়ুপথ এবং ওরাল সেক্সে অভ্যস্থ তাদের গনোরিয়া রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।