চিকিৎসকেরা এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের নিম্নলিখিত ঔষধগুলি গ্রহণ করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন:
amlodipine | aspirin |
atenolol | atorvastatin |
bisoprolol | captopril |
carvedilol | clopidogrel bisulphate |
enalapril maleate | glyceryl trinitrate |
lisinopril | losartan potassium |
nifedipine | phenobarbitone |
চিকিৎসকেরা এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের নিম্নলিখিত টেস্টগুলি করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন:
করোনারী অ্যানজিওগ্রাম (Coronary Angiogram, CAG) |
ব্লাড গ্লুকোজ, ফাস্টিং (Blood Glucose, Fasting) |
লিপিড প্রোফাইল (Lipid profile) |
সি-বি-সি (কমপ্লিট ব্লাড কাউন্ট) (CBC, Complete Blood Count) |
ই-টি-টি (এক্সারসাইজ টলারেন্স টেস্ট) (Exercise Tolerance Test, ETT) |
ইকো কার্ডিওগ্রাম ২ডি (Echo cardiogram 2D) |
ইলেক্ট্রোকার্ডিওগ্রাম (ই-সি-জি) (Electrocardiogram, ECG) |
কার্ডিয়াক ইনফার্ক্ট স্ক্যানিং (Cardiac Infarct Scanning) |
উত্তরঃ ইশকেমিয়া্র ফলে হৃৎপিণ্ডের ধমনী ব্লক বা বন্ধ হয়ে যায়। যার ফলে হার্ট অ্যাটাক হতে পারে। এর চিকিৎসা প্রায়ই ঔষধের সাহায্যে করা হয়ে থাকে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে বাইপাস অপারেশনের প্রয়োজন হয়।
উত্তরঃ রক্ত প্রবাহ বন্ধের মাধ্যমে করোনারী আর্টারী ডিজিজ থেকে মায়োকার্ডিয়াল ইশকেমিয়া হতে পারে। তরুণ অবস্থায় রক্ত নালীর আবরণ পরিষ্কার ও মসৃণ থাকে। সময়ের সাথে সাথে বিভিন্ন কারণে করোনারী আর্টারী পিণ্ডময় বা কোলেস্টেরলের কারণে বন্ধ হয়ে যেতে থাকে। একে অ্যাথেরোস্ক্লেরেটিক প্লাক (Atherosclerotic plaque) বলে। এর ফলে রক্তপ্রবাহ কমে যায় যার ফলে ইশকেমিয়া (Oxygen deprivation) হয়ে থাকে।