যথাযথ চিকৎসার মাধ্যমে এই রোগ সম্পূর্ণভাবে ভালো হওয়া সম্ভব।
অর্থোস্ট্যাটিক হাইপোটেনশনে আক্রান্ত রোগীর আরোগ্য লাভের সম্ভাবনা এ রোগের অন্তর্নিহিত কারণের উপর নির্ভর করে। এছাড়াও যেসকল বিষয় মনে রাখা জরুরি সেগুলো হলোঃ এ রোগের ব্যাপ্তিকাল, এর সাথে সম্পৃক্ত অন্যান্য জটিলতা, রোগীর শারীরিক অবস্থার উন্নতির লক্ষণ ও এ উন্নতি হতে কতদিন সময় নিচ্ছে এবং সার্বিক মৃত্যুর হার। তবে এই প্রত্যেকটি বিষয় সম্পর্কে আগে থেকেই সু্নির্দিষ্টভাবে কিছু বলা যায় না
দেহের কোন অংশে বা হাড়ের কোন স্থানে অস্টিওমায়েলাইটিস হয়েছে তার উপর এর চিকিৎসা নির্ভর করে। এছাড়াও রোগীর সার্বিক শারীরিক অবস্থার উপর ভিত্তি করে চিকিৎসা করা হয়। সাধারণত সার্জারির মাধ্যমে অস্থির আক্রান্ত অংশটুকু অপসারণ করা হয়। সার্জারির পর কয়েক মাস পর্যন্ত আই-ভি (IV) অ্যান্টিবায়োটিক, হাইপারবেরিক অক্সিজেন থেরাপি (hyperbaric oxygen therapy) দেওয়া হয়। এই সকল চিকিৎসার পর রোগীর অবস্থার সার্বিক পরিবর্তনের উপর পরবর্তী চিকিৎসা নির্ভর করে। এক্ষেত্রে একাধিক বিশেষজ্ঞের পরামর্শের প্রয়োজন হতে পারে।
সাধারণত গভীর যেকোনো কাটা-ছেড়া থেকে অস্টিওমায়েলাইটিস হতে পারে। হাড়ের কাছাকাছি যেকোনো কাটা-ছেঁড়া বা ক্ষত ছয় মাসের বেশি সময় পর্যন্ত ভালো না হলে তা অস্টিওমায়েলাইটিস হতে পারে। আবার পূর্বের কোনো ক্ষত ভালো হয়ে যাওয়ার পর ঐ স্থানে পুনরায় ক্ষত বা ফোঁড়া দেখা দিলে তা অস্টিওমায়েলাইটিসের কারনে হতে পারে।