উত্তর: খাদ্যাভ্যাসে পুষ্টির অভাব থাকলে একজন ব্যক্তির যেকোন সময় ভিটামিনের অভাব হতে পারে। স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস থাকলে সাধারণত কোন ভিটামিনের অভাব হয় না।
উত্তরঃ ভিটামিন ‘এ’ এর অভাব হলে ঔষধ অথবা ইঞ্জেকশনের মাধ্যমে চিকিৎসা দেয়া হয়। ভিটামিন ‘এ’ এর অভাব হলে রাতকানা, জেরোফথেলমিয়া (xerophthalmia) এবং ইনফেকশন হওয়ার প্রবণতা দেখা যায়। ভিটামিন ‘এ’ এর অভাব বেড়ে গেলে বমি, ক্ষুধা মন্দা এবং মাংসপেশীতে ব্যথা অনুভুত হয়। নিজে নিজে এর প্রতিকার করার চেষ্টা না করে অবশ্যই ডাক্তারের শরণাপন্ন হত হবে।
উত্তর: রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে যে কোন ধরণের ভিটামিনের অভাবজনিত সমস্যার পরীক্ষা করা যায়। সাধারণত যে টেস্টগুলো সচরাচর করা হয়ে থাকে সেগুলো হল ফলিক এসিড, ভিটামিন বি-১২ এবং ভিটামিন ডি টেষ্ট। ভিটামিন ‘এ’-এর অভাব সাধারণত আলাদা কোন রোগ নয়, বরং অন্যান্য শারীরিক সমস্যার সাথে এটি সম্পর্কিত।