হাতে এবং আঙ্গুলে ব্যথা (Hand or finger pain)

শেয়ার করুন

বর্ণনা

হাত, আঙ্গুল বা কব্জিতে আঘাত পেলে বা বার্ধক্যজনিত সমস্যার কারণে এই ব্যথা হতে পারে। হাত বা আঙ্গুল পুড়ে গেলে, হুল ফুটলে, কোনো কারণে ফুলে গেলে বা অবশ হয়ে গেলে এই সমস্যা হয়ে থাকে। এই অবস্থায় হাত লাল, ফ্যাকাসে বা নীল বর্ণ ধারণ করে এবং কব্জি, তালু বা আঙ্গুলে পিণ্ড দেখা যায়। ঘরোয়া চিকিৎসার মাধ্যমে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

কারণ

বিভিন্ন কারণে এই লক্ষণ দেখা যেতে পারেঃ যেমন-   

বার্ন/পোড়া (Burn) ভিটামিন ‘এ’ এর অভাব জনিত রোগ (Vitamin A deficiency)
ভ্যালে ফিভার (Valley fever) গাউট/গেঁটেবাত (Gout)
অস্টিওআর্থ্রাইটিস (Osteoarthritis) জুভেনাইল রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস (Juvenile rheumatoid arthritis)
রিউম্যাটয়েড আর্থ্রাইটিস (Rheumatoid arthritis) প্যারোনাইকিয়া (Paronychia)
ব্রুইস (Bruise) কারপাল টানেল সিন্ড্রোম (Carpal tunnel syndrome)
ডিজলোকেশন অফ ভার্টিব্রা (Dislocation of vertebra) রেনোড ডিজিজ (Raynaud disease)
ব্র্যাকিয়াল নিউরাইটিস (Brachial neuritis) গ্যাংলিওন সিস্ট (Ganglion cyst)
অস্টিওমায়েলাইটিস (Osteomyelitis) ক্রাশিং ইনজুরি (Crushing injury)
ইনজুরি টু দি ফিঙ্গার (Injury to the finger) ডিজলোকেশন অফ দি ফিঙ্গার (Dislocation of the finger)
ডিজলোকেশন অফ দি ভার্টিব্রা (Dislocation of the vertebra) ডিজলোকেশন অফ দি রিস্ট (Dislocation of the wrist)
ল্যাটেরাল এপিকন্ডাইলাইটিস (টেনিস এলবো) (Lateral epicondylitis (tennis elbow)) গুলেন বারে সিন্ড্রোম (Guillain Barre syndrome)
নেক্রোটাইজিং ফ্যাসাইটিস (Necrotizing fasciitis) মাস্কুলার ডিসট্রফি (Muscular dystrophy)
লাইম ডিজিজ (Lyme disease) অস্টিওকন্ড্রোসিস (Osteochondrosis)
স্প্রেইন অর স্ট্রেইন (Sprain or strain) পেম্ফিগাস (Pemphigus)
টেন্ডিনাইটিস (Tendinitis) পায়োজেনিক স্কিন ইনফেকশন (Pyogenic skin infection)
ফ্র্যাকচার অফ দি ফিঙ্গার (Fracture of the finger) ফ্র্যাকচার অফ দি হ্যান্ড (Fracture of the hand)

সংশ্লিষ্ট লক্ষণসমূহ

এই লক্ষণের সাথে অন্যান্য যেসকল লক্ষণ দেখা যেতে পারে সেগুলো হলোঃ

ঝুঁকিপূর্ণ বিষয়


যারা ঝুঁকির মধ্যে আছে

লিঙ্গঃ মহিলাদের মধ্যে এই লক্ষণ দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা ১ গুণ কম। পুরুষদের মধ্যে এই লক্ষণ দেখা দেওয়ার গড়পড়তা সম্ভাবনা রয়েছে।

জাতিঃ হিস্প্যানিকও অন্যান্য জাতিদের মধ্যে এই লক্ষণ দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা ১ গুণ কম। শ্বেতাঙ্গ ও কৃষ্ণাঙ্গদের মধ্যে এই লক্ষণ দেখা দেওয়ার গড়পড়তা সম্ভাবনা রয়েছে।