মূত্রথলির উপরে বা এর আশেপাশে বড়ো আকারের পিণ্ড, টিউমার বা সিস্ট সৃষ্টি হতে পারে। কিছু নির্দিষ্ট লক্ষণ দেখে এই সমস্যা নির্ণয় করা যায়। এছাড়া অন্য কোনো শারীরিক সমস্যা নির্ণয়ের জন্য শ্রোণী/হিপ পর্যবেক্ষণ করার সময়ও এই সমস্যা ধরা পড়তে পারে। সব ধরনের মূত্রথলির পিণ্ড ক্যানসার নির্দেশ করে না। কিন্তু যেহেতু এটি ক্যানসারের সম্ভাব্য উপসর্গ হতে পারে, তাই এই সমস্যা দেখা দিলে বায়োপসি করা উচিৎ। কিছু কিছু ক্ষেত্রে মূত্র পরীক্ষা করার সময়ও মূত্রথলির পিণ্ড ধরা পড়তে পারে।
কারণ
মূত্রথলির ক্যানসারের প্রকৃত কারণ সম্বন্ধে এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তবে এই ক্যানসারের সাথে ধূমপান, পরজীবীজনিত ইনফেকশন, তেজস্ক্রিয়তা এবং কিছু রাসায়নিক পদার্থের সংস্পর্শের সম্পর্ক আছে বলে ধারণা করা হয়। মূত্রথলির কোষের সংখ্যা অস্বাভাবিকভাবে বাড়তে থাকলে মূত্রথলির ক্যানসারের সূত্রপাত হয়। নিয়ন্ত্রিতভাবে এই কোষগুলির বিভাজন ও সংখ্যা বৃদ্ধি না হয়ে সেগুলির মিউটেশন হয়। এই কারণে বিনাশ না হয়ে সেগুলি সংখ্যায় বাড়তে থাকে, এবং টিউমার সৃষ্টি করে।
মূত্রথলির ক্যানসারের প্রকৃত কারণ সম্বন্ধে এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তবে
এই ক্যানসারের সাথে ধূমপান, পরজীবীজনিত ইনফেকশন, তেজস্ক্রিয়তা এবং কিছু
রাসায়নিক পদার্থের সংস্পর্শের সম্পর্ক আছে বলে ধারণা করা হয়। মূত্রথলির
কোষের সংখ্যা অস্বাভাবিকভাবে বাড়তে থাকলে মূত্রথলির ক্যানসারের সূত্রপাত
হয়। নিয়ন্ত্রিতভাবে এই কোষগুলির বিভাজন ও সংখ্যা বৃদ্ধি না হয়ে সেগুলির
মিউটেশন হয়। এই কারণে বিনাশ না হয়ে সেগুলি সংখ্যায় বাড়তে থাকে, এবং টিউমার
সৃষ্টি করে।
নিম্নলিখিত বিষয়গুলি মূতথলির ক্যান্সারের ঝুঁকি বৃদ্ধি করে-
ধূমপান: ধূমপানের কারণে মূত্রাশয়ের ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি বুদ্ধি পায়। ধূমপান করলে মূত্রে ক্ষতিকারক রাসায়নিক পদার্থ জমে। এই রাসায়নিক পদার্থ মূত্রাশয়ের আবরণকে ক্ষতিগ্রস্ত করে, যার ফলে মুত্রাশয়ের ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়।
বয়স বৃদ্ধি: বয়স বৃদ্ধি পাওয়ার সাথে সাথে মূত্রাশয়ের ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকিও বৃদ্ধি পায়। যে কোনো বয়সেই একজন ব্যক্তির মূত্রাশয়ের ক্যান্সার হতে পারে, তবে ৪০ বছরের কম বয়স্ক ব্যক্তিদের এটি হওয়ার সম্ভাবনা কম।
লিঙ্গ: নারীদের তুলনায় পুরুষদের মূত্রথলির ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি বেশি।
রাসায়নিক পদার্থের সংস্পর্শ: রক্তপ্রবাহ থেকে ক্ষতিকারক রাসায়নিক পদার্থ ছাঁকা এবং তা মূত্রথলিতে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে কিডনির ভূমিকা রয়েছে। তাই ধারণা করা হয় যে, কিছু রাসায়নিক পদার্থের সংম্পর্শে থাকলে মূত্রথলির ক্যান্সারের ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়, যেমন- আর্সেনিক । ডাই, রাবার, চামড়া, পোষাক ও রঙের প্রস্তুতকরণে ব্যবহৃত বিভিন্ন রাসায়নিক পদার্থের সংস্পর্শও মূত্রথলির ক্যানসারের ঝুঁকি বৃদ্ধি করে।
ধূমপান: ধূমপানের কারণে মূত্রাশয়ের ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি বুদ্ধি
পায়। ধূমপান করলে মূত্রে ক্ষতিকারক রাসায়নিক পদার্থ জমে। এই রাসায়নিক
পদার্থ মূত্রাশয়ের আবরণকে ক্ষতিগ্রস্ত করে, যার ফলে মুত্রাশয়ের ক্যান্সার
হওয়ার ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়।
বয়স বৃদ্ধি: বয়স বৃদ্ধি পাওয়ার সাথে সাথে
মূত্রাশয়ের ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকিও বৃদ্ধি পায়। যে কোনো বয়সেই একজন
ব্যক্তির মূত্রাশয়ের ক্যান্সার হতে পারে, তবে ৪০ বছরের কম বয়স্ক ব্যক্তিদের
এটি হওয়ার সম্ভাবরা কম।
লিঙ্গ: নারীদের তুলনায় পুরুষদের মূত্রথলির ক্যানসার হওয়ার ঝুঁকি বেশি।
রাসায়নিক
পদার্থের সংস্পর্শ: রক্তপ্রবাহ থেকে ক্ষতিকারক রাসায়নিক পদার্থ ছাঁকা এবং
তা মূত্রথলিতে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে কিডনির ভূমিকা রয়েছে। তাই ধারণা করা
হয় যে, কিছু রাসায়নিক পদার্থের সংম্পর্শে থাকলে মূত্রথলির ক্যান্সারের
ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়, যেমনঃ আর্সেনিক । ডাই, রাবার, চামড়া, পোষাক ও রঙের
প্রস্তুতকরণে ব্যবহৃত বিভিন্ন রাসায়নিক পদার্থের সংস্পর্শও মূত্রথলির
ক্যানসারের ঝুঁকি বৃদ্ধি করে।
যারা ঝুঁকির মধ্যে আছে
লিঙ্গ: পুরুষদের মধ্যে এই লক্ষণ দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা ২ গুণ বেশি। নারীদের মধ্যে এই লক্ষণ দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা ৩ গুণ কম।
জাতি: কৃষ্ণাঙ্গদের মধ্যে এই লক্ষণ দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা ২ গুণ কম। হিস্প্যানিকদের মধ্যে এই লক্ষণ দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা ৩৫ গুণ কম। শ্বেতাঙ্গদের মধ্যে এই লক্ষণ দেখা দেওয়ার গড়পরতা সম্ভাবনা থাকে। অন্যান্য জাতির মানুষের মধ্যে এই লক্ষণ দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা ১২ গুণ কম।
লিঙ্গ: পুরুষদের মধ্যে এই লক্ষণ দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা ২ গুণ বেশি। নারীদের মধ্যে এই লক্ষণ দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা ৩ গুণ কম।
জাতি: কৃষ্ণাঙ্গদের
মধ্যে এই লক্ষণ দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা ২ গুণ কম। হিসপ্যানিকদের মধ্যে এই
লক্ষণ দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা ৩৫ গুণ কম। শ্বেতাঙ্গদের মধ্যে এই লক্ষণ দেখা
দেওয়ার গড়পরতা সম্ভাবনা থাকে। অন্যান্য জাতির মানুষের মধ্যে এই লক্ষণ দেখা
দেওয়ার সম্ভাবনা ১২ গুণ কম।