চিকিৎসকেরা এই রোগাক্রান্ত ব্যাক্তিদের নিম্নলিখিত ঔষধগুলো দিয়ে থাকেনঃ
adrenaline | budesonide |
cetirizine dihydrochloride | desloratadine |
ketotifen fumerate | montelukast sodium |
prednisolone | triamcinolone |
diphenhydramine |
চিকিৎসকেরা এই রোগাক্রান্ত ব্যাক্তিদের নিম্নলিখিত টেস্টগুলো দিয়ে থাকেনঃ
সি-বি-সি (কমপ্লিট ব্লাড কাউন্ট) (CBC, Complete Blood Count) |
ইওসিনোফিল (Eosinophil count) |
আই-জি-ই (IgE) |
প্যাঁচ টেষ্ট (Patch Testing) |
উ: প্রাথমিক চিকিৎসার পর আক্রান্ত ব্যক্তি কতোদিন পর আবার চিকিৎসকের কাছে আসবেন, তা তার অ্যালার্জির অবস্থার উপর নির্ভর করে। কিছু ব্যক্তিকে প্রাথমিক চিকিৎসার পর ৪-৬ সপ্তাহের মধ্যে চিকিৎসকের কাছে আসা লাগতে পারে, আবার অনেকের ১ বছরের মধ্যে পুনরায় চিকিৎসকের পরামর্শ নাও প্রয়োজন হতে পারে।
উ: আপনার শিশুর অ্যানাফাইল্যাক্সিস (anaphylaxis) [যে প্রতিক্রিয়া জীবনঘাতি] আছে কীনা, তা সহজেই বোঝা সম্ভব। এই রোগের কিছু নির্দিষ্ট লক্ষণ দেখা দেয়। আপনার শিশুর অ্যালার্জি আছে কিনা, পরীক্ষার মাধ্যমে তা নির্ণয় করা হয়। তবে অ্যালার্জি অনেক ক্ষেত্রে জটিল প্রকৃতির হতে পারে। সেক্ষেত্রে তা নির্ণয় করা একটু কঠিন ও সময়সাপেক্ষ হয়ে পড়ে। আপনি যদি সন্দেহ করেন যে আপনার শিশুর অ্যালার্জি আছে, তাহলে এ ব্যাপারে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। প্রয়োজনে আপনাকে অ্যালার্জির বিশেষজ্ঞের কাছেও যেতে হতে পারে।
উ: ফুড ইনটলারেন্স ও খাদ্যে অ্যালার্জির মধ্যে পার্থক্য নির্ণয় করা প্রায়ই কঠিন হয়ে পড়ে। ফুড ইনটলারেন্সের ক্ষেত্রে একটি নির্দিষ্ট ধরনের খাদ্য গ্রহণের কারণে শরীরে প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়, তবে এই প্রতিক্রিয়া শরীরের ইমিউন সিস্টেমের নয়, যেমন- ল্যাকটোজ ইনটলারেন্স, ও খাদ্যের বিষক্রিয়া। সাধারণত একটি নির্দিস্ট খাদ্য পরিপাকের জন্য প্রয়োজনীয় রাসায়নিক উপাদান বা এনজাইমের অভাবের কারণে ফুড ইনটলারেন্স হয়ে থাকে।
খাদ্যে অ্যালার্জির ক্ষেত্রে খাদ্যে বিদ্যমান কোনো উপাদানের কারণে শরীরের ইমিউন সিস্টেমে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়। অ্যালার্জির কারণে উক্ত উপাদানকে প্রশমিত করার জন্য শরীরে ইমিউনোগ্লোবিন ই অ্যান্টিবডি তৈরি হয়, এবং এই কারণে ত্বকে ফুসকুড়ি হওয়ার মতো সাধারণ প্রতিক্রিয়া থেকে শুরু করে প্রাণঘাতি প্রতিক্রিয়াও দেখা দিতে পারে।
উ: আপনার শিশুকে কোনো নতুন ধরনের খাদ্য দেওয়ার আগে শিশু বিশেষজ্ঞ বা অ্যালার্জির বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।