চিকিৎসকেরা এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের নিম্নলিখিত ঔষধগুলি গ্রহণ করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন:
alendronate sodium | calcium carbonate |
conjugated oestrogens | ethinylestradiol |
ibandronic acid | levonorgestrel |
medroxyprogesterone acetate | oestradiol |
raloxifene hydrochloride | risedronate sodium |
vitamin d |
চিকিৎসকেরা এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের নিম্নলিখিত টেস্টগুলি করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন:
অ্যালকালাইন ফসফেট (Alkaline Phosphate) |
ক্যালসিয়াম, সেরাম (Calcium, Ca serum) |
ম্যাগনেসিয়াম, সেরাম (Serum Magnesium (Mg)) |
সি-বি-সি (কমপ্লিট ব্লাড কাউন্ট) (CBC, Complete Blood Count) |
পি-টি-এইচ (PTH) |
টি-এস-এইচ (TSH) |
বোন ডেনসিটি স্ক্যান (Bone density scan) |
ম্যাগনেটিক রেজোনেন্স ইমেজিং (এম-আর-আই) (Magnetic resonance imaging (MRI)) |
প্লেইন এক্স-রে (Plain x-ray) |
ইউরিন ফর ক্যলসিয়াম (Urine for Calcium) |
ইউরিন ফর ফসফেট (Urine for Total Phosphate) |
ফসফেট, সেরাম (Phosphate (PO4), serum) |
Vitamin D |
উত্তরঃ ভিটামিন ডি ও ক্যালসিয়ামযুক্ত খাবার বেশি খেতে হবে।
উত্তরঃ বিশ বছর বয়সের পরই হাড়ের ঘনত্ব কমতে থাকে। লিঙ্গগত, বংশগত ও জাতিগত কারণে এবং নির্দিষ্ট কিছু ঔষধ ব্যবহারের ফলে অস্টিওপরোসিসের ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়। এছাড়াও ওজন নিয়ন্ত্রণের জন্য ব্যায়াম করার ফলেও অস্টিওপরোসিসের ঝুঁকি বৃদ্ধি পেতে পারে।
উত্তরঃ কাঁচা লবণ ও লবণযুক্ত খাবার কম খেতে হবে। শস্যজাতীয় খাবার, ফলমূল ও শাকসবজি অধিক পরিমাণে খেতে হবে। অর্থাৎ ভিটামিন ডি ও ক্যালসিয়ামযুক্ত খাবার বেশি পরিমাণে গ্রহণ করা প্রয়োজন। ক্যাফেইন, কোমল পানীয় ও মদ্যপানের পরিমাণও কমানো উচিৎ। একই সাথে কম ফ্যাটযুক্ত খাবার, বিভিন্ন রকমের মাছ (যেমনঃ মলা, ঢেলা, পুঁটি, কাচকি), সবুজ শাকসবজি, ডিম ও ক্যালসিয়ামযুক্ত খাবার অধিক পরিমাণে খেতে হবে।