চিকিৎসকেরা এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের নিম্নলিখিত ঔষধগুলি গ্রহণ করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন:
amantadine hydrochloride | entacapone |
levodopa + carbidopa | rivastigmine |
selegiline | memantine |
donepezil hydrochloride | levodopa + carbidopa |
rivastigmine | selegiline |
memantine | entacapone |
tolcapone |
চিকিৎসকেরা এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের নিম্নলিখিত টেস্টগুলি করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন:
ডিপ্রেশন স্ক্রিনিং (Depression screen) |
লাম্বার পাংচার (এল-পি) (Lumber Puncture (LP)) |
ম্যাগনেটিক রেজোনেন্স ইমেজিং (এম-আর-আই) (Magnetic resonance imaging (MRI)) |
পজিট্রন এমিশন টোমোগ্রাফি (Positron emission tomography, PET) |
উত্তর: গবেষকদের ধারণা মতে, কিছু জিনগত বিষয় এবং পরিবেশগত প্রভাবক পারকিনসন্স ডিজিজ সৃষ্টির ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখে। তবে যেহেতু এই ব্যাধির সঠিক কারণ এখনো অজানা, তাই তা প্রতিরোধ করা সম্ভব নয়।
উ: যদিও পারকিনসন্স ডিজিজ খুব ধীরে বৃদ্ধি পায়, তবুও রোগটিতে আক্রান্ত ব্যক্তির জীবনের প্রত্যেকটি ক্ষেত্রকে প্রভাবিত করতে পারে। পর্যায়ক্রমে শরীরের স্বাভাবিক নড়াচড়ার ক্ষমতা হ্রাস পাওয়াকে মেনে নেওয়া আক্রান্ত ব্যক্তির পক্ষে খুব কঠিন হতে পারে। তবে আক্রান্ত ব্যক্তিকে রোগটি সম্পর্কে ভালোভাবে জানতে হবে। ভবিষ্যতে রোগটির কারণে কী হতে পারে, তা জানলে আক্রান্ত ব্যক্তির দুশ্চিন্তা অনেকাংশে কমে যেতে পারে।
উত্তর: পারকিনসন্স ডিজিজের লক্ষণের মাত্রা ব্যক্তিভেদে ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে। রোগটি ঠিক কতো দ্রুত বৃদ্ধি পাবে, তাও সঠিকভাবে বলা সম্ভব নয়। পারকিনসন্স ডিজিজ প্রাণনাশক কোনো রোগ নয়। এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের জীবনকাল স্বাভাবিক জীবনকালের মতোই হয়ে থাকে। তবে পারকিনসন্স ডিজিজের কারণে সৃষ্ট অন্যান্য সমস্যার(যেমন- নিউমোনিয়া, পড়ে যাওয়ার কারণে আঘাত পাওয়া এবং বিষম খাওয়া ) জন্য মৃত্যু হতে পারে। চিকিৎসার মাধ্যমে এই রোগের কিছু লক্ষণের মাত্রা কমিয়ে রাখা সম্ভব। এছাড়া আক্রান্ত ব্যক্তি সঠিক চিকিৎসা গ্রহণ করলে দীর্ঘ দিন বেঁচে থাকতে পারেন।