চিকিৎসকেরা এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের নিম্নলিখিত ঔষধগুলি গ্রহণ করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন:
benzoyl peroxide, topical | clindamycin phosphate, topical |
clomiphene citrate | erythromycin, topical |
finasteride | medroxyprogesterone acetate |
metformin hydrochloride | spironolactone |
tretinoin, topical | leuprolide |
চিকিৎসকেরা এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের নিম্নলিখিত টেস্টগুলি করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন:
লিপিড প্রোফাইল (Lipid profile) |
ও-জি-টি-টি (OGTT) |
এফ-এস-এইচ (FSH) |
এল-এইচ (LH) |
টেসটোস্টেরন (Testosterone) |
টি-এস-এইচ (TSH) |
ইউ-এস-জি-এল/এ (USG L/A) |
এইচ-বি-এ-ওয়ান-সি (HbA1c) |
উত্তরঃ এই রোগের স্থায়ীত্ব কম নয়। মহিলাদের যতদিন সন্তান ধারণক্ষমতা থাকে, ততোদিন পর্যন্ত এ রোগটি স্থায়ী হতে পারে। যথাযথ চিকিৎসা, ঔষধ এবং দৈনন্দিন অভ্যাসগত পরিবর্তনের মাধ্যমে এ রোগটি নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।
উত্তরঃ অনিয়মিত মাসিক দেখা দিলেই পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিন্ড্রোমের ব্যাপারে নিশ্চিত হবার জন্য ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
উত্তরঃ পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিন্ড্রোমে আক্রান্ত মহিলাদের ডিম্বাশয়ে সাধারণত ডিম্বাণু তৈরি হয় না। তবে আকস্মিক বা অনিয়মিতভাবে ডিম্বাণু উৎপাদনের ক্ষীণ সম্ভাবনা থাকে। কিন্তু ঠিক কখন ডিম্বাণু তৈরী হবে, তা সঠিকভাবে বলা যায় না। এ অবস্থায় জন্মনিয়ন্ত্রণের জন্য সেফ পিরিয়ড খুঁজে বের করা খুবই কঠিন। এক্ষেত্রে জন্মনিয়ন্ত্রণের জন্য অন্য কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করা ভালো।